ব্রেক্সিট চুক্তির কারণে যুক্তরাজ্যের নানা খাতে সংকট সৃষ্টি হয়েছে। এ পরিস্থিতি থেকে উত্তরণে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে এ সপ্তাহেই একটি বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ঠিক তার আগ মুহূর্তে যুক্তরাজ্যকে সতর্ক করলেন আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী তিনি বলেন, ব্রিটিশরা এভাবে কথা বাড়াতে থাকলে ইইউর সঙ্গে তাদের সম্পর্কে ভাঙন সৃষ্টি হতে পারে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের ব্রেক্সিট-বিষয়ক মন্ত্রী বলেন, ইউরোপীয় কোর্ট অব জাস্টিসের চুক্তি বাস্তবায়নের বিষয়টি তত্ত্বাবধান করা উচিত নয়। তার এ বক্তব্যকে সীমারেখার লঙ্ঘন হিসেবে মনে করছেন আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সিমন কনভেনি। তিনি বলেন, এ বক্তব্য আলোচনার অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করবে। এক টুইট বার্তায় সিমন আরো বলেন, যুক্তরাজ্য সরকার কি আসলেই সম্পর্ক সামনের দিকে নিয়ে যেতে চায় নাকি সম্পর্ক নষ্ট করতে চায়? বাণিজ্য চুক্তির কারণে উত্তর আয়ারল্যান্ডে সৃষ্ট অচলাবস্থা নিরসনে চলতি সপ্তাহেই আলোচনার বিষয়বস্তু প্রকাশ করার কথা ইউরোপীয় কমিশনের। কেবল আয়ারল্যান্ডের সঙ্গেই ইইউর সীমান্ত রয়েছে। ব্রেক্সিটের কারণে উত্তর আয়ারল্যান্ড থেকে যুক্তরাজ্যের অন্য অংশগুলোতে কিছু পণ্য আমদানি-রফতানির ক্ষেত্রে বাড়তি শুল্ক যোগ হয়েছে, যা ব্যবসায়ীদের বেশ বিপদে ফেলে দিয়েছে।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/462072918.jpg[/IMG]