[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/515913566.jpg[/IMG]
দুই দশক আগেও ঢাকা-চট্টগ্রাম শহরের রাস্তায় টয়োটার ভিড়ে দেখা মিলত দু-একটি রেঞ্জ রোভার, অডি, মার্সিডিজ কিংবা বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ডের দামি গাড়ি। এখন রাস্তায় বেরোলেই অহরহ চোখে পড়ে ইউরোপীয় নানা ব্র্যান্ডের গাড়ি। আবার স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিকেল বা এসইউভির মতো দামি গাড়ির দাপটও বেড়েছে সড়কে। খুব বেশি দেখা না মিললেও বেন্টলি, মাসেরাতি, পোরশে ব্র্যান্ডের গাড়িও আমদানি হচ্ছে এখন। বিলাসবহুল গাড়ি ব্যবহার কেমন বাড়ছে, তার উদাহরণ হতে পারে দুই দশকের আমদানি পরিসংখ্যান। দুই দশক আগে বছরে ইউরোপীয় ব্র্যান্ডের গাড়ি আমদানি হতো বড়জোর ৫০-৬০টি। এখন বছরে এ ধরনের গাড়ি আমদানি হচ্ছে গড়ে ৫০০টির বেশি। আবার অভিজাত গাড়ি হিসেবে পরিচিত এসইউভি গাড়ির বাজারও বড় হচ্ছে। চট্টগ্রাম বন্দর ও কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, ২০০৩ সালে এসইউভি শ্রেণির গাড়ি ছিল মোট আমদানির ৮ শতাংশ। আর দুই দশকের মাথায় ২০২২ সালে যত গাড়ি আমদানি হয়েছে তার ৪০ শতাংশই ছিল এসইউভি শ্রেণির। সংখ্যার হিসাবে তা ১০ হাজার ৬৪৯। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের নিবন্ধনের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর এসইউভি গাড়ি নিবন্ধন হয় ১০ হাজার ২৪০টি, যা ২০২১ সালের তুলনায় ৩৫ শতাংশ বেশি।
[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1331285403.jpg[/IMG]