[IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/992626335.jpg[/IMG]
বৈদ্যুতিক গাড়ি জ্বালানি সাশ্রয়ী ও পরিবেশবান্ধব হওয়ায় বর্তমানে বিশ্বব্যাপী বৈদ্যুতিক গাড়ির উৎপাদন ও ব্যবহার বাড়ছে। আর তাই যুক্তরাষ্ট্রের বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার পাশাপাশি জার্মানি ও জাপানের গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলোও তৈরি করছে বৈদ্যুতিক গাড়ি। বাংলাদেশের বাজারে বৈদ্যুতিক গাড়ির দেখা তেমন একটা মেলে না। তবে এ বছর বিলাসবহুল বৈদ্যুতিক গাড়ি বাজারে এনেছে প্রোগ্রেস মোটরস। অডি ই-ট্রন কোয়াট্রো মডেলের স্পোর্টস ইউটিলিটি ভেহিক্যাল বা এসইউভি ক্যাটাগরির এই গাড়িটি একবার পূর্ণ চার্জে ৩০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে পারে।
ডুয়েল ইলেকট্রিক মোটর সুবিধার আওডি ই-ট্রন কোয়াট্রো মডেলের গাড়িটি ৫৪০ নিউটন মিটারে (এনএম) ২৩০ কিলোওয়াট বা ৩১৩ হর্সপাওয়ার(এইচপি) শক্তি উৎপাদন করায় মাত্র ৬.৮ সেকেন্ডে শূন্য থেকে ১০০ কিলোমিটার পর্যন্ত গতি তুলতে পারে। সর্বোচ্চ ২০০ কিলোমিটার গতিতে চলতে সক্ষম গাড়িটির পুরো ব্যাকডালাজুড়ে রয়েছে টেইললাইট। আরও রয়েছে ২০ ইঞ্চি অওডি অ্যালয় হুইল, ইলেকট্রিক স্টিয়ারিং, ফাইভ-লিংক এডাপটিভ এয়ার সাসপেনশন সুবিধা।

এ ছাড়া দেশে তৈরি হচ্ছে ছোট আকারের হ্যাচবেক ডিজাইনের বৈদ্যুতিক গাড়ি। ‘পালকি’ নামের এই গাড়ি মাত্র ৫ লাখ টাকায় কেনা যাবে। পাশাপাশি ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা মূল্যের আরেকটি মডেল রয়েছে গাড়িটির, যেটি মাত্র ২ ঘণ্টা চার্জ দিয়ে ১৫০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে পারবে। ফলে পালকি গাড়ি বিলাসবহুল না হলেও গাড়ির ন্যূনতম চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। বৈদ্যুতিক গাড়ির সুবিধা-অসুবিধাগুলো দেখে নেওয়া যাক—