+ Reply to Thread
Page 10 of 10 FirstFirst ... 8 9 10
Results 91 to 98 of 98

Thread: ট্রেডারদের জন্য ডেইলী ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস- ২০২৫

  1. #91 Collapse post
    Moderator LIMAFX's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Location
    DHAKA
    Posts
    1,165
    Accrued Payments
    37.07 USD
    Thanks
    42
    Thanked 1,187 Times in 870 Posts
    ২৬ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/326062763.jpg[/IMG]
    সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: সোমবার কোনো সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার কথা নেই। তাই সোমবারের ট্রেডিংয়ে কোনো পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্টের ওপর মৌলিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের কোনো প্রভাব পড়বে না। তবে বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডারদের কাছে সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটের গুরুত্ব খুব একটা নেই। এমনকি কোনো গ্রহণযোগ্য কারণ ছাড়াই—মূলত ট্রাম্পের নতুন নিষেধাজ্ঞা বা তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করেই গত সপ্তাহে বারবার ডলারের দরপতন ঘটেছে।

    ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: সোমবারের নির্ধারিত ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তৃতা উল্লেখযোগ্য হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে। তবে আগেও বলা হয়েছে, বর্তমানে মার্কেটে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সদস্যদের বক্তৃতাগুলোর তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য প্রভাব পড়ছে না, কারণ নীতিগত অবস্থান এবং ভবিষ্যৎ দিকনির্দেশনা ইতোমধ্যেই ট্রেডারদের কাছে সম্পূর্ণরূপে স্পষ্ট। এখন শুধু "ট্রাম্পের পদক্ষেপ" ঘিরেই ট্রেডিং চলছে। এমনকি ক্রিস্টিন লাগার্ডে যদি আজ ঘোষণা দেন যে ইসিবি মূল সুদের হার শূন্যে নামিয়ে আনতে প্রস্তুত, তবুও মার্কেটে কোনো দৃশ্যমান প্রতিক্রিয়া নাও দেখা যেতে পারে। আমাদের মতে, বাণিজ্য যুদ্ধই এখনো একমাত্র বিষয় যা মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ—যদি এটি ধীরে ধীরে প্রশমিত হচ্ছে, তবুও এখনো এটি চলমান রয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প একের পর এক বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের ঘোষণা দিয়ে যাচ্ছেন, তবে এই খবর ডলারের জন্য খুব একটা সহায়ক হচ্ছে না। যদি ট্রাম্প নতুন করে শুল্ক আরোপ করেন বা বিদ্যমান শুল্ক আরও বাড়িয়ে দেন অথবা অধিকাংশ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি চূড়ান্ত করতে ব্যর্থ হন—তাহলে যেমনটি আমরা গত সপ্তাহেই দেখেছি—ডলারের দরপতন আরও দীর্ঘায়িত হতে পারে। উপসংহার: নতুন সপ্তাহের প্রথম দিনের ট্রেডিংয়ে, যেকোনো দিকেই উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে। উভয় পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এখনো অটুট রয়েছে, আর ডলার যেকোনো কারণেই (বা কোনো কারণ ছাড়াই) দরপতনের শিকার হতে পারে। সোমবার কিছুটা কারেকশন দেখা যেতে পারে, তবে সামগ্রিক প্রবণতা ও বাজার পরিস্থিতি অপরিবর্তিত থাকবে। ট্রেডিংয়ের ক্ষেত্রে এখনো গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো বিবেচনায় রেখেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত।


    Read more: https://ifxpr.com/4dEsEBo

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  2. The Following User Says Thank You to LIMAFX For This Useful Post:

    Rakib Hashan (2025-05-26)

  3. #92 Collapse post
    Senior Member SumonIslam's Avatar
    Join Date
    Nov 2017
    Posts
    785
    Accrued Payments
    108.09 USD
    Thanks
    1,451
    Thanked 1,690 Times in 323 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিংয়ের পরামর্শ ও বিশ্লেষণ, ২৭ মে
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/591329347.jpg[/IMG]
    EUR/USD পেয়ারের 5-মিনিটের চার্টের বিশ্লেষণ ১ জুন থেকে ইউরোপীয় পণ্যের ওপর শুল্ক ৫০% পর্যন্ত বাড়ানো হবে ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর সোমবার দিনের শুরুতে EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্য ঊর্ধ্বমুখী হয়। তবে, ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ভন ডার লায়েনের সঙ্গে আলোচনার পর ট্রাম্প শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত পিছিয়ে ৯ জুলাই করার ঘোষণা দিলে, এই পেয়ারটি পরে আবারও দরপতনের মুখে পড়ে। ট্রাম্প ও ভন ডার লায়েনের ভাষ্যমতে, কার্যকর আলোচনা ও সমঝোতায় পৌঁছাতে পাঁচ সপ্তাহই যথেষ্ট সময়। আমাদের মতে, "সমঝোতা" মানেই যে ইতিবাচক কিছু হবে তা নয় — তবে এক মাস দেড় মাসের মধ্যে বোঝা যাবে, আদৌ যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে কোনো বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর করা সম্ভব কি না। এখানে উল্লেখযোগ্য বিষয় হলো, ইইউ সহজে চাপের মধ্যে পড়তে চাচ্ছে না, তবে তুলনামূলকভাবে নমনীয় অবস্থান বজায় রেখেছে। ইউরোপ ট্রাম্পের সঙ্গে সংঘাতে যাওয়ার ব্যাপারে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে এবং তার শক্তিশালী অবস্থানের স্বীকৃতিও তারা দিয়েছে। তবে, ইউরোপ যেকোনো শর্ত মেনে নিতে প্রস্তুত নয়। সুতরাং আলোচনায় মতৈক্যে পৌঁছানো কঠিন হবে বলেই ধরে নেওয়া যায়, কিন্তু চুক্তি স্বাক্ষরের সম্ভাবনাও একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না। সমস্যা হলো, এই আলোচনার প্রায় কোনো তথ্যই গণমাধ্যমে আসছে না, তাই পরবর্তী দেড় মাস মার্কেটের ট্রেডাররা শুধু অনুমানই করে যাবে আলোচনা কতটা অগ্রসর হচ্ছে। এই পরিস্থিতি ডলারের মূল্যের আরও অস্থিরতার ইঙ্গিত দিচ্ছে। ট্রেডাররা বারবার নতুন করে ডলারের শর্ট পজিশন ওপেন করছে, আবার ট্রাম্পের হঠাৎ মত পরিবর্তনের কারণে পরদিনই তা ক্লোজ করতে বাধ্য হচ্ছে — এসব করতে করতে তারা ক্লান্তি বোধ করছে। কেউ কেউ শর্ট পজিশন ক্লোজ করছে না — আবার সবাই সবসময় করছে না। এমনকি মৌলিক কোনো কারণ ছাড়াও মার্কিন ডলার এখনো প্রবল চাপের মুখে রয়েছে। সোমবারের ট্রেডিং সিগন্যালের বিষয়ে বলতে গেলে — তেমন উল্লেখযোগ্য কিছু দেখা যায়নি। এই পেয়ারের মূল্য কোনো লেভেল বা লাইন টেস্ট করেনি। ইউরোপীয় সেশনে মূল্য 1.1426 লেভেলের খুব কাছাকাছি এসেছিল, তবে সেখানে পৌঁছায়নি।

    COT রিপোর্ট সর্বশেষ COT রিপোর্ট ২০ মে প্রকাশিত হয়েছিল। উপরের চার্টে স্পষ্টভাবে দেখা যাচ্ছে যে, নন-কমার্শিয়াল ট্রেডারদের নেট পজিশনের সংখ্যা দীর্ঘ সময় ধরে ঊর্ধ্বমুখী ছিল। ২০২৪ সালের শেষে কিছু সময়ের জন্য বিক্রেতারা মার্কেটে প্রাধান্য বিস্তার করেছিল, কিন্তু তারা দ্রুত নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে। ট্রাম্প দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই ডলারের মূল্য নাটকীয়ভাবে হ্রাস পেয়েছে। আমরা ১০০% নিশ্চিত হয়ে বলতে পারি না যে ডলারের দরপতন চলতেই থাকবে, তবে বর্তমান বৈশ্বিক পরিস্থিতি সেই দিকেই ইঙ্গিত দিচ্ছে। ইউরোর মূল্য বৃদ্ধি পাওয়ার পক্ষে কোনো মৌলিক কারণ নেই; তবে ডলারের দরপতন হওয়ার জন্য একটি বড় কারণ রয়েছে। দীর্ঘমেয়াদে এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা এখনো বিদ্যমান, যদিও এই মুহূর্তে "প্রবণতা" শব্দের প্রভাবই বা কী? ট্রাম্প যদি বাণিজ্য যুদ্ধের যবনিকা টানেন, তবে ডলার আবারও শক্তিশালী হতে পারে, কিন্তু আদৌ কি তিনি তা করবেন? লাল এবং নীল লাইনগুলো আবারও একে অপরকে অতিক্রম করেছে, যা মার্কেটে নতুন করে এই পেয়ারের মূল্যের বুলিশ প্রবণতার ইঙ্গিত দিচ্ছে। সর্বশেষ সাপ্তাহিক রিপোর্ট অনুযায়ী, "নন-কমার্শিয়াল" ট্রেডারদের লং পজিশনের সংখ্যা 3,500 কমেছে, এবং শর্ট পজিশনের সংখ্যা 6,800 বেড়েছে। ফলস্বরূপ, নিট পজিশনের সংখ্যা 10,300 কমেছে। তবে, COT রিপোর্টগুলো এক সপ্তাহ পরে প্রকাশিত হয়। এখন আবারও মার্কেটের ট্রেডাররা সক্রিয়ভাবে এই পেয়ার ক্রয় করছে।

    EUR/USD পেয়ারের 1 ঘন্টার চার্টের বিশ্লেষণ ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নতুন স্বল্পমেয়াদি ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। মার্কিন ডলারের মূল্যের ভবিষ্যৎ মুভমেন্ট এখনো সম্পূর্ণভাবে বৈশ্বিক বাণিজ্যযুদ্ধ সংক্রান্ত পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে। যদি বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষর হয় এবং শুল্ক হ্রাস পায়, তাহলে ডলার পুনরুদ্ধারের সুযোগ পাবে। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো শান্তিপূর্ণ সমঝোতার আভাস নেই। ট্রাম্প এখনো অস্থির সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছেন ও বিস্ময়কর মন্তব্য করে যাচ্ছেন, যা মার্কেটের ট্রেডারদেরকে হতবাক করে দিচ্ছে। ট্রেডাররা এখন সবচেয়ে নেতিবাচক ফলাফলের আশঙ্কা করছে এবং ট্রাম্পের ওপর আস্থা হারিয়েছে। যখন ট্রেন্ডলাইন ও ইচিমোকু ইন্ডিকেটরের ব্রেকআউটের ঘটে এই পেয়ারের মূল্য নিম্নমুখী হবে আমরা তখনই ধরে নিতে পারব যে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ হয়েছে। ২৭ মে ট্রেডিংয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ লেভেলগুলো হলো: 1.0823, 1.0886, 1.0949, 1.1006, 1.1092, 1.1147, 1.1185, 1.1234, 1.1274, 1.1362, 1.1426, 1.1534, 1.1607। সেইসাথে সেনকৌ স্প্যান বি লাইন (1.1214) এবং কিজুন-সেন লাইন (1.1322) রয়েছে। দিনের বেলায় ইচিমোকু লাইনের অবস্থান পরিবর্তিত হতে পারে, তাই সিগন্যাল বিশ্লেষণের সময় তা অবশ্যই বিবেচনায় রাখতে হবে। যখন মূল্য আপনার অনুকূলে ১৫ পিপস অগ্রসর হয়, তখন ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করতে ভুলবেন না — কারণ এটি ভুল সিগন্যাল থেকে সুরক্ষা প্রদান করে। মঙ্গলবার ইউরোজোনে কোনো উল্লেখযোগ্য ইভেন্ট বা প্রতিবেদন নির্ধারিত নেই। যুক্তরাষ্ট্রে ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, তবে এটির ফলাফল ডলারকে সহায়তা করতে পারবে এমন সম্ভাবনা নেই। সবোর্চ্চ মার্কিন গ্রিনব্যাকের দর ৪০–৫০ পিপস পর্যন্ত সাময়িকভাবে বাড়তে পারে, তবে ডলারের মূল্যের দীর্ঘমেয়াদি প্রবণতা এখনো ট্রাম্পের সিদ্ধান্তের ওপরই নির্ভর করছে।


    Read more: https://ifxpr.com/4jpczjX

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  4. The Following 3 Users Say Thank You to SumonIslam For This Useful Post:

    LIMAFX (2025-05-27), Montu Zaman (2025-05-27), SUROZ Islam (2025-05-27)

  5. #93 Collapse post
    Moderator LIMAFX's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Location
    DHAKA
    Posts
    1,165
    Accrued Payments
    37.07 USD
    Thanks
    42
    Thanked 1,187 Times in 870 Posts
    ২৮ মে কীভাবে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডিং করবেন?
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/542431904.jpg[/IMG]
    মঙ্গলবারের ট্রেডের বিশ্লেষণ EUR/USD পেয়ারের 1H চার্ট মঙ্গলবার EUR/USD কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত ছিল, যা সোমবার থেকেই শুরু হয়েছিল। মঙ্গলবার রাত থেকে বুধবার ভোর পর্যন্ত মার্কিন ডলারের দর আরও বৃদ্ধি পেয়েছে; তবে এতে খুব একটা আনন্দিত হওয়ার কিছু নেই। ডোনাল্ড ট্রাম্প ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ১ জুন থেকে শুল্ক বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেওয়ায় ডলারের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে মনে করে দেখুন, যখন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন ১১৫% শুল্ক হ্রাসে সম্মত হয়েছিল, তখনও ডলার অল্প সময়ের জন্য শক্তিশালী হয়েছিল — কিন্তু তা দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। গতকাল প্রকাশিত ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদনও মার্কিন ডলারকে কিছুটা সমর্থন প্রদান করে, কারণ এটির ফলাফল প্রত্যাশার তুলনায় কম হতাশাজনক ছিল। ফলে টানা দুই দিন ধরে ডলারের মূল্য বৃদ্ধি পেয়েছে, তবে এটিকে কোনোভাবেই বিগত চার মাসের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার সমাপ্তি বলা যাবে না। টেকনিক্যাল দৃষ্টিকোণ থেকে, ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে এখনও এই পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অটুট রয়েছে। ট্রেন্ডলাইন এবং 1.1267 লেভেল থেকে রিবাউন্ড হলে আবারও ঊর্ধ্বমুখী মুভমেন্ট শুরু হতে পারে।
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/947673458.jpg[/IMG]
    EUR/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে মঙ্গলবার এই পেয়ারের মূল্যের মুভমেন্ট আদর্শ ছিল না। যদিও দিনের পুরো সময়জুড়ে সাধারণভাবে নিম্নমুখী প্রবণতা বিদ্যমান ছিল, তবে এটি এড়ানো যেত যদি ডিউরেবল গুডস অর্ডার সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত না হত। মার্কিন সেশনের শুরুতে মূল্য 1.1354–1.1363 জোন ব্রেক করে উপরের দিকে যায়, কিন্তু প্রতিবেদন প্রকাশের ঠিক পরপরই আবারও ডলারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শুরু হয়। ফলে দিনের প্রায় সব ট্রেডিং সিগন্যাল ভুল ছিল অথবা দেরিতে গঠিত হয়। সারাদিনজুড়ে মৌলিক ও সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট টেকনিক্যাল সিগন্যালকে ছাপিয়ে গেছে।

    বুধবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে EUR/USD পেয়ারের মূল্যের বুলিশ প্রবণতা এখনো বজায় রয়েছে। মনে হচ্ছে, ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর থেকে শুরু হওয়া এই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা এখনো অব্যাহত থাকবে। এই মুহূর্তে মার্কেটে ডলারের প্রতি অনাস্থা তৈরি হওয়ার জন্য শুধুমাত্র এই একটি তথ্যই যথেষ্ট যে ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট। ট্রাম্প যখন হুমকি দেন, চূড়ান্ত শর্ত আরোপ করেন বা শুল্ক আরোপ ও বৃদ্ধি করেন, তখন মার্কেটের ট্রেডারদের হাতে ডলার বিক্রি করা ছাড়া খুব কমই বিকল্প থাকে। বুধবার EUR/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী কারেকশন অব্যাহত থাকতে পারে, তবে ট্রেন্ডলাইন ও 1.1267 লেভেল ব্রেক করে মূল্যের নিম্নমুখী হওয়ার জন্য শক্তিশালী কোনো ভিত্তির প্রয়োজন হবে। আমরা অনুমান করছি, এই লেভেল এবং ট্রেন্ডলাইনের কাছাকাছি কোথাও একটি ঊর্ধ্বমুখী রিবাউন্ড দেখা দিতে পারে। ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে ট্রেডিংয়ের জন্য নিচের লেভেলগুলো বিবেচনায় রাখা উচিত: 1.0940–1.0952, 1.1011, 1.1088, 1.1132–1.1140, 1.1198, 1.1267–1.1292, 1.1354–1.1363, 1.1413–1.1424, 1.1474–1.1481, 1.1513, 1.1548, 1.1571, 1.1607–1.1622। ইউরোজোনে আজ কোনো গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা বা ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। যুক্তরাষ্ট্রে সন্ধ্যায় FOMC-এর বৈঠকের মিনিটস বা কার্যবিবরণী প্রকাশিত হবে, তবে এটিকে গুরুত্বের দিক থেকে গৌণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। বর্তমানে মার্কেটের ট্রেডাররা ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতিকে উপেক্ষা করছে, তাই এই মিনিটস বা কার্যবিবরণীর উল্লেখযোগ্য কোনো প্রভাব প্রত্যাশিত নয়।


    Read more: https://ifxpr.com/4dFbljx

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  6. The Following 2 Users Say Thank You to LIMAFX For This Useful Post:

    Rakib Hashan (2025-05-28), Rassel Vuiya (2025-05-28)

  7. #94 Collapse post
    Moderator LIMAFX's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Location
    DHAKA
    Posts
    1,165
    Accrued Payments
    37.07 USD
    Thanks
    42
    Thanked 1,187 Times in 870 Posts
    ২৯ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1367732287.jpg[/IMG]
    সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবার খুবই কম সংখ্যক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। জার্মানি, যুক্তরাজ্য এবং ইউরোজোনে কোনো প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে না। শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে জিডিপি এবং বেকারভাতা আবেদন সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। জিডিপি প্রতিবেদনটি হবে প্রথম প্রান্তিকের দ্বিতীয় অনুমান, যা বস্তুগতভাবে তিনটি অনুমানের মধ্যে সবচেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ। বেকারভাতা আবেদন সংক্রান্ত প্রতিবেদনে যদি পূর্বাভাসের তুলনায় প্রকৃত ফলাফল বড় ধরনের বিচ্যুতি না দেখা যায়, তাহলে তা মার্কেটে তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে না — আর এই ধরনের বিচ্যুতি খুব কমই ঘটে থাকে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বৃহস্পতিবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদের—থমা বারকিন, অস্টান গুল্সবি, অ্যাড্রিয়ানা কুগলার এবং ম্যারি ডেলি—বক্তব্যগুলো কথা উল্লেখ করা যেতে পারে। তবে, আমরা পূর্বেও বলেছি, বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বক্তব্য মার্কেটে তেমন কোনো প্রভাব ফেলছে না, কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতিমালা ও দৃষ্টিভঙ্গি মোটামুটি ১০০% স্পষ্ট। মার্কেটের ট্রেডাররা এখন কেবল "ট্রাম্পের পদক্ষেপের" ওপর ভিত্তি করে ট্রেড করছে। সম্প্রতি ফেডের অনেক সদস্য বর্তমান পরিস্থিতি এবং ভবিষ্যতের মুদ্রানীতির দিক নিয়ে তাদের মতামত প্রকাশ করেছেন। সারসংক্ষেপে, তারা অর্থনৈতিক সূচকগুলোতে ট্রাম্পের শুল্কের পূর্ণ প্রভাব প্রতিফলিত হওয়ার অপেক্ষার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছেন। গতকাল প্রকাশিত ফেডের মিনিটেও এই দৃষ্টিভঙ্গি নিশ্চিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, মার্কেটের ট্রেডারদের জন্য এখনো একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো বাণিজ্য যুদ্ধ, যা ধীরে ধীরে প্রশমিত হলেও এখনো চলমান রয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প একাধিক বাণিজ্য চুক্তি স্বাক্ষরের ঘোষণা দিয়ে চলেছেন, তবে এসব তথ্য ডলারকে খুব বেশি সহায়তা করতে পারেনি। যদি বেশিরভাগ দেশের সঙ্গে চুক্তিগুলো চূড়ান্ত না হয় অথবা আলোচনা দীর্ঘায়িত হয়, তাহলে ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি ট্রাম্প নতুন করে কোনো শুল্ক আরোপ না করলেও তার গৃহীত নীতিমালার প্রতি মার্কেটের ট্রেডারদের নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি এবং মনোভাবের কারণে ডলারের দরপতন চলমান থাকতে পারে। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ দিনের আগের দিনে, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের (EUR/USD এবং GBP/USD) নিম্নমুখী মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে, কারণ এটি এখন একটি টেকনিক্যাল কারেকশন বলে মনে হচ্ছে। একই সময়ে, আমরা ডলারের মূল্যের স্থায়ী বৃদ্ধির কোনো উল্লেখযোগ্য কারণ দেখতে পাচ্ছি না। মনে হচ্ছে, উভয় পেয়ারের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আপাতত সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে, বিশেষ করে যখন বাণিজ্য যুদ্ধে নতুন করে কোনো উত্তেজনা বৃদ্ধির ইঙ্গিত নেই। তবে, আমরা এটাও বলতে পারছি না যে, বাণিজ্য যুদ্ধ প্রশমনেরও সুস্পষ্ট কোনো লক্ষণ রয়েছে। ট্রেডিং সিস্টেমের মূল নিয়মাবলী: সিগনালের শক্তি: যত দ্রুত একটি সিগন্যাল (রিবাউন্ড বা ব্রেকআউট) গঠিত হয়, সিগন্যালটিকে ততই শক্তিশালী হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ভুল সিগন্যাল: যদি কোনো লেভেলের কাছে দুই বা ততোধিক ভুল ট্রেডিং সিগনাল গঠিত হয়, তাহলে ঐ লেভেল থেকে প্রাপ্ত পরবর্তী সিগন্যালগুলোকে উপেক্ষা করা উচিত। ফ্ল্যাট মার্কেট: যখন মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্ট দেখা যায়, তখন পেয়ারগুলোতে একাধিক ভুল সিগন্যাল গঠিত হতে পারে অথবা কোনো সিগন্যাল না-ও গঠিত হতে পারে। মার্কেটে ফ্ল্যাট মুভমেন্টের ইঙ্গিত পাওয়ামাত্র ট্রেডিং বন্ধ করে দেওয়াই ভালো। ট্রেডিংয়ের সময়সূচী: ইউরোপীয় সেশন শুরু থেকে মার্কিন সেশনের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত ট্রেড ওপেন করুন এবং এরপর সকল ট্রেড ম্যানুয়ালি ক্লোজ করে ফেলুন। MACD সিগন্যাল: ঘণ্টাভিত্তিক টাইমফ্রেমে কেবল সেই MACD সিগন্যালগুলোর ওপর ভিত্তি করে ট্রেড করুন, যেগুলো উচ্চ মাত্রার অস্থিরতা এবং ট্রেন্ডলাইন বা ট্রেন্ড চ্যানেলের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া প্রবণতা হিসেবে বিবেচিত। নিকটতম লেভেল: যদি দুটি লেভেল খুব কাছাকাছি (৫–২০ পিপসের মধ্যে) অবস্থিত হয়, তাহলে সেগুলোকে সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্স জোন হিসেবে বিবেচনা করুন। স্টপ লস: মূল্য কাঙ্ক্ষিত দিকের দিকে ১৫ পিপস মুভমেন্ট প্রদর্শন করলে, ব্রেকইভেনে স্টপ লস সেট করুন। এতে করে ভুল সিগন্যালের কারণে লোকসানের ঝুঁকি কমে আসে। চার্টের মূল উপাদান: সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল: এই লেভেলগুলো পজিশন ওপেন বা ক্লোজ করার ক্ষেত্রে লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে কাজ করে এবং টেক প্রফিট সেট করার ক্ষেত্রেও উপযোগী। লাল লাইনসমূহ: চ্যানেল বা ট্রেন্ডলাইন, যা বর্তমান প্রবণতা এবং ট্রেডের সম্ভাব্য দিকনির্দেশনা প্রদান করে। MACD ইনডিকেটর (14,22,3): হিস্টোগ্রাম এবং সিগন্যাল লাইন বিশ্লেষণের জন্য একটি অতিরিক্ত ট্রেডিং সিগন্যালের উৎস হিসেবে ব্যবহৃত হয়। গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট ও প্রতিবেদন: এই তথ্যগুলো অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডারে পাওয়া যায় এবং মূল্যের মুভমেন্টে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেদন প্রকাশের সময় সতর্কতা অবলম্বন করুন বা মার্কেট থেকে বেরিয়ে আসুন, যাতে হঠাৎ করে মূল্যের রিভার্সাল বা বিপরীতমুখী হওয়ার প্রবণতা এড়ানো যায়। ফরেক্স ট্রেডিংয়ে নতুন ট্রেডারদের মনে রাখতে হবে প্রতিটি ট্রেড লাভজনক হবে না। দীর্ঘমেয়াদে ট্রেডিংয়ে সফলতা অর্জনের জন্য একটি সুস্পষ্ট কৌশল গ্রহণ এবং সঠিক মানি ম্যানেজমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

    Read more: https://ifxpr.com/4jr1QFM

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  8. The Following 2 Users Say Thank You to LIMAFX For This Useful Post:

    Rakib Hashan (2025-05-29), Tofazzal Mia (2025-05-29)

  9. #95 Collapse post
    Moderator LIMAFX's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Location
    DHAKA
    Posts
    1,165
    Accrued Payments
    37.07 USD
    Thanks
    42
    Thanked 1,187 Times in 870 Posts
    ৩০ মে কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/495313185.jpg[/IMG]
    সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: শুক্রবার একাধিক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশের কথা রয়েছে, তবে এর মধ্যে কোনো প্রতিবেদনকেই বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে না। জার্মানিতে মে মাসের মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যেখানে মুদ্রাস্ফীতির হার কমে ২% হওয়ার প্রত্যাশা করা হচ্ছে। ইউরোপীয় ইউনিয়নে প্রতিবার মুদ্রাস্ফীতি কমার সাথে সাথে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) মুদ্রানীতির আরও নমনীয় হওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তবে, এই পদক্ষেপ বর্তমানে ইউরোর ওপর কোনো প্রভাব ফেলছে না, কারণ মার্কেটের ট্রেডাররা পুরোপুরিভাবে বৈশ্বিক বাণিজ্য যুদ্ধ সংক্রান্ত ইস্যুর উপর মনোযোগ কেন্দ্রীভূত রেখেছে। এর পাশাপাশি, জার্মানিতে স্বল্প গুরুত্বপূর্ণ খুচরা বিক্রয় প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে। যুক্তরাষ্ট্রেও আজ তিনটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, তবে এর কোনোটিই মার্কেটে ওপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে মনে হচ্ছে। এই তিনটি প্রতিবেদন হলো: PCE প্রাইস ইনডেক্স, ইউনিভার্সিটি অব মিশিগান কনজ্যুমার সেন্টিমেন্ট ইনডেক্স, এবং ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন। আমরা আশা করছি না যে এই প্রতিবেদনগুলো মার্কেটে উল্লেখযোগ্য কোনো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করবে। ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: শুক্রবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধি—অস্টেন গুল্সবি, রাফায়েল বস্টিক এবং লরি লোগানের—বক্তব্যগ লোর কথা উল্লেখ করা যায়। তবে পূর্বে যেমনটি বলা হয়েছে, বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর কর্মকর্তাদের বক্তব্য মার্কেটে প্রভাবিত করছে না, কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতিমালা সংক্রান্ত অবস্থান ও দৃষ্টিভঙ্গি ইতিমধ্যেই ট্রেডারদের কাছে শতভাগ স্পষ্ট। ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র "ট্রাম্প ফ্যাক্টর"-কে কেন্দ্র করেই ট্রেড করছে, যা গতকালের সেশনে আবারও প্রমাণিত হয়েছে। তাছাড়া, সম্প্রতি ফেডের বহু কর্মকর্তা ইতোমধ্যে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি প্রকাশ করেছেন। সংক্ষেপে, তারা মনে করছেন যে ট্রাম্পের শুল্কনীতির পূর্ণ প্রভাব অর্থনৈতিক সূচকে প্রতিফলিত হতে কিছুটা সময় লাগবে। আমাদের বিশ্বাস, ট্রেডাররা এখনো শুধুমাত্র বাণিজ্য যুদ্ধ নিয়ে উদ্বিগ্ন, যার উত্তেজনার মাত্রা ধীরে ধীরে কমছে ঠিকই, কিন্তু এখনো সম্পূর্ণভাবে শেষ হয়নি। যদি বেশিরভাগ দেশের সাথে বাণিজ্য চুক্তি না হয় কিংবা আলোচনাগুলো দীর্ঘায়িত হয়, তাহলে ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি ট্রাম্প নতুন করে শুল্ক আরোপ না করলেও, মার্কেটের ট্রেডারদের মধ্যে ট্রাম্প এবং তার গৃহীত নীতিমালার প্রতি চরম নেতিবাচক মনোভাবের কারণে ডলার দরপতনের শিকার হতে পারে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালত ট্রাম্পের শুল্ক বাতিল করার রায় দিলেও, সন্ধ্যার মধ্যেই তারা সেই রায় স্থগিত করে দেয়। উপসংহার: সপ্তাহের শেষ ট্রেডিং দিনে, উভয় কারেন্সি পেয়ার (EUR/USD এবং GBP/USD) আবারও দক্ষিণমুখী মুভমেন্ট শুরু করতে পারে, কারণ এটি একটি টেকনিক্যাল কারেকশনের সময় বলে মনে হচ্ছে। একই সাথে, দীর্ঘমেয়াদি ডলার র্যালির জন্য কোনো শক্তিশালী কারণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না। সম্ভবত এই মুহূর্তে উভয় পেয়ারের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা শেষ হয়ে গেছে, কারণ নতুন করে বাণিজ্য যুদ্ধের কোনো বিস্তার দেখা যাচ্ছে না। তবে, পাশাপাশি কোনো সত্যিকারের ডি-এসকেলেশন বা উত্তেজনা হ্রাসেরও স্পষ্ট ইঙ্গিত নেই। তাই বর্তমান পরিস্থিতিতে ট্রেডিংয়ের ভিত্তি হওয়া উচিত টেকনিক্যাল বিশ্লেষণ।

    Read more: https://ifxpr.com/3Z4847l

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  10. The Following User Says Thank You to LIMAFX For This Useful Post:

    Rassel Vuiya (2025-05-30)

  11. #96 Collapse post
    Moderator LIMAFX's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Location
    DHAKA
    Posts
    1,165
    Accrued Payments
    37.07 USD
    Thanks
    42
    Thanked 1,187 Times in 870 Posts
    ISM সূচক, ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতি, ইসিবির বৈঠক এবং মে মাসের নন-ফার্ম পেরোল
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1690702359.jpg[/IMG]
    এ সপ্তাহের অর্থনৈতিক ক্যালেন্ডার গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্টে ভরপুর রয়েছে। প্রতি মাসের প্রথম সপ্তাহে EUR/USD পেয়ারের ট্রেডারদের জন্য ঐতিহ্যগতভাবে সবচেয়ে বেশি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়ে থাকে, এবং জুনও এর ব্যতিক্রম হবে না। ক্যালেন্ডারে মার্কিন ISM সূচক, ইউরোজোনের মুদ্রাস্ফীতির প্রতিবেদন, এবং গুরুত্বপূর্ণ মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত প্রতিবেদনের প্রকাশনা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। অতিরিক্ত হিসেবে রয়েছে ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের (ECB) জুন মাসের বৈঠক। অর্থাৎ, আসন্ন সপ্তাহটি বেশ ঘটনাবহুল, তথ্যসমৃদ্ধ এবং অত্যন্ত অস্থিরতা হবে বলে মনে হচ্ছে।

    সোমবার
    সোমবার ইউরোপীয় সেশনে মে মাসের চূড়ান্ত PMI প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, চূড়ান্ত অনুমানের ফলাফল প্রাথমিক অনুমানের সঙ্গে মিলবে বলে আশা করা হচ্ছে, তাই ট্রেডাররা সম্ভবত এই প্রতিবেদন উপেক্ষা করবে। তবে, মার্কিন সেশনের প্রতিবেদনগুলো সম্ভবত মার্কেটে অস্থিরতার মাত্রা বাড়াবে। বিশেষ করে, মে মাসের ISM ম্যানুফ্যাকচারিং সূচক প্রকাশিত হবে। এই সূচক টানা চার মাস ধরে কমেছে এবং গত দুই মাস ধরে সংকোচন অঞ্চলে (৫০ পয়েন্টের নিচে) অবস্থান করছে। বিশ্লেষকেরা মে মাসে সূচকটি সামান্য বেড়ে ৪৯.৩-তে পৌঁছাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন। যদি প্রত্যাশার বিপরীতে সূচকটি ৫০-এর ওপরে উঠে যায়, তাহলে ডলার উল্লেখযোগ্য সহায়তা পাবে। মার্কিন সেশনে ফেডারেল রিজার্ভের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তাও বক্তব্য দেবেন: ডালাস ফেডের প্রেসিডেন্ট লরি লোগান (এই বছর ভোটাধিকার নেই), শিকাগো ফেডের প্রেসিডেন্ট অস্টান গুলসবি (ভোটাধিকার প্রাপ্ত সদস্য), এবং ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্য অনুষ্ঠিত হবে। মঙ্গলবার

    মঙ্গলবার দিনের প্রথমার্ধে ইউরোজোনের গুরুত্বপূর্ণ মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এই অঞ্চলের সামগ্রিক ভোক্তা মূল্য সূচক (CPI) দুই মাস ২.২%-এ থাকার পর বার্ষিক ভিত্তিতে কমে ২.০%-এ নেমে আসবে বলে পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে। জ্বালানি ও খাদ্য মূল্য বাদ দিয়ে মূল CPI-ও ২.৭% থেকে কমে ২.৪%-এ নামবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এমন ফলাফল জুনের বৈঠকে ইসিবি কর্তৃক আরেকবার সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনাকে সমর্থন করবে। তবে, এটা মনে রাখা জরুরি যে জুনে ২৫ বেসিস পয়েন্ট সুদের হার হ্রাস ইতোমধ্যে মার্কেটে মূল্যায়িত হয়েছে। তাই মে মাসের মুদ্রাস্ফীতি কমে গেলে সেটির প্রভাব মার্কেটে পড়বে না, যদি না মুদ্রাস্ফীতি অপ্রত্যাশিতভাবে বেড়ে যায়—সেক্ষেত্রে EUR/USD পেয়ারের ক্রেতারা উল্লেখযোগ্য অনুপ্রেরণা পেতে পারে। মার্কিন সেশনে এপ্রিল মাসের JOLTs থেকে কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। গত মাসে এই প্রতিবেদনের ফলাফল ৭.১৯ মিলিয়ন এসেছিল (৭.৪৯ মিলিয়নের পূর্বাভাসের তুলনায় কম), যা টানা দুই মাস ধরে পতন নির্দেশ করছে। বিশ্লেষকেরা এই ফলাফল আরও একবার হ্রাস পেয়ে ৭.০৩ মিলিয়ন হবে বলে আশা করছেন। যদিও এই সূচকটি বেশ দেরিতে প্রকাশিত হবে, তবুও এটি ডলারের প্রতি নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি জোরদার করতে পারে।

    বুধবার ADP থেকে মার্কিন শ্রমবাজার সংক্রান্ত আরেকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা অফিশিয়াল ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের পূর্বাভাস হিসেবে বিবেচিত হয়। পূর্বাভাস অনুযায়ী মে মাসে মাত্র ১১০,০০০ কর্মসংস্থান বাড়বে, যা দুর্বল ফলাফল এবং ননফার্ম প্রতিবেদনের জন্য ভালো সংকেত নয়, যদিও দুটি প্রতিবেদনের ফলাফল সবসময় সামঞ্জস্যপূর্ণ হয় না। গত মাসে ADP-র প্রতিবেদনে দেখা গিয়েছিল কর্মসংস্থান ৬২,০০০ বেড়েছে, আর ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদন কর্মসংস্থান +১৭৭,০০০ বৃদ্ধি পেয়েছিল। এদিন ISM থেকে পরিষেবা সংক্রান্ত PMI-ও প্রকাশিত হবে। এটি মে মাসে এপ্রিলের ৫১.৬ থেকে বেড়ে ৫২.০-তে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ডলারের ক্রেতাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হলো সূচকটি যেন ৫০-এর ওপরে থাকে। এদিন ফেডের প্রধান বক্তাদের মধ্যে রয়েছেন আটলান্টা ফেডের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল বোস্টিক (যার এই বছর ভোটাধিকার নেই) এবং ফেড গভর্নর লিসা কুক (ভোটাধিকার প্রাপ্ত সদস্য)।

    বৃহস্পতিবারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট হলো ইউরোপীয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জুন মাসের বৈঠক সভা। সম্ভাব্য দৃশ্যপট অনুযায়ী, সুদের হার ২৫ বেসিস পয়েন্ট হ্রাস করা হবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে ইসিবির। ফ্রাঁসোয়া ভিলেরোই ডি গালো, পিয়েরে উঁশ, এবং মারিও সেন্তেনোর মত কর্মকর্তাদের পূর্ববর্তী বক্তব্যের উপর ভিত্তি করে এই সিদ্ধান্ত মার্কেটে ইতোমধ্যেই মূল্যায়িত হয়েছে। তাই ইসিবির বিবৃতি ও ক্রিস্টিন লাগার্দের বক্তব্যের দিকে দৃষ্টি থাকবে। "হকিশ বা কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেও সুদের হার হ্রাসের" সম্ভাবনা রয়েছে—ইসিবি সুদের হার কমালেও হকিশ বা কঠোর অবস্থান গ্রহন করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, প্রেসিডেন্ট ফাবিও পানেত্তা সম্প্রতি বলেছেন ইসিবির সুদের হার কমানোর সুযোগ "সীমিত", এবং তিনি বাস্তববাদী ও নমনীয় পন্থা অবলম্বনের আহ্বান জানিয়েছেন। ইসিবি যদি এমন সংকেত দেয়, তাহলে ইউরো উল্লেখযোগ্যভাবে শক্তিশালী হতে পারে। বৃহস্পতিবার ফেডের বক্তাদের মধ্যে রয়েছেন গভর্নর অ্যাড্রিয়ানা কুগলার এবং ফিলাডেলফিয়া ফেড প্রেসিডেন্ট প্যাট্রিক হার্কার (যিনি শীঘ্রই অবসর নিচ্ছেন)।

    শুক্রবার শুক্রবার ট্রেডারদের দৃষ্টি মে মাসের ননফার্ম পেরোলস-এর দিকে নিবদ্ধ থাকবে। পূর্বাভাস অনুযায়ী মাত্র ১৩০,০০০ কর্মসংস্থান বাড়বে, যেখানে এপ্রিল মাসে ১৭৭,০০০ বৃদ্ধি পেয়েছিল। বেকারত্বের হার ৪.২%-এ অপরিবর্তিত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং গড় ঘন্টা মজুরি বৃদ্ধির হার কমে ৩.৮%-এ নামবে। লেবার ফোর্স পার্টিসিপেশন রেট ৬২.৫%-এ কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। যদি ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের ফলাফল পূর্বাভাস অনুযায়ী বা এর নিচে আসে, তাহলে ডলার আবারও চাপের মধ্যে পড়বে।

    উপসংহার জুনের প্রথম সপ্তাহে বেশ অনেকগুলো প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে এবং বেশ উচ্চমাত্রার অস্থিরতা বিরাজ করবে বলে প্রতিশ্রুতি পাওয়া যাচ্ছে। ISM সূচক এবং ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের প্রতি ডলারের ট্রেডাররা প্রতিক্রিয়া দেখাবে, এবং ইউরোর ট্রেডাররা মুদ্রাস্ফীতি প্রতিবেদন ও ইসিবির বৈঠকের সভার ফলাফলের ওপর প্রতিক্রিয়া দেখাবে। এছাড়াও, ট্রেডাররা মার্কিন-চীন এবং মার্কিন-ইইউ বাণিজ্য আলোচনার খবরের ওপর ঘনিষ্ঠ নজর রাখবে। গত শুক্রবার, ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনের বিরুদ্ধে কৌশলগত কাঁচামালের ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহারের চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ আনেন, যার ফলে আলোচনা স্থগিত হয়ে যায়। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় চীন অভিযোগ তোলে যে যুক্তরাষ্ট্র এশিয়াকে "বারুদের স্তুপে" পরিণত করছে এবং পেন্টাগন প্রধান পিটার হেগসেথের "ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে হুমকি" মন্তব্যের নিন্দা জানায়। যদি এই দুই পরাশক্তির মধ্যে উত্তেজনা আরও বাড়ে, তাহলে ISM বা ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদন থেকে সমর্থন পেলেও ডলার তীব্র চাপের মুখে পড়বে। আমার বিশ্বাস ডলার এখনও দুর্বল অবস্থায় রয়েছে, তাই EUR/USD-র যেকোনো দরপতনকে লং পজিশন ওপেন করা সুযোগ হিসেবে দেখা যেতে পারে। ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার ক্ষেত্রে প্রথম (এবং প্রধান) লক্ষ্যমাত্রা থাকবে 1.1430-এর লেভেল—যা D1 টাইমফ্রেমে বলিঙ্গার ব্যান্ডের ঊর্ধ্বসীমা।


    Read more: https://ifxpr.com/4mN8cSY

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  12. The Following User Says Thank You to LIMAFX For This Useful Post:

    Montu Zaman (2025-06-02)

  13. #97 Collapse post
    Moderator LIMAFX's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Location
    DHAKA
    Posts
    1,165
    Accrued Payments
    37.07 USD
    Thanks
    42
    Thanked 1,187 Times in 870 Posts
    ট্রেডাররা জাপানি নিয়ন্ত্রক সংস্থার ওপর আস্থা রাখতে পারছে না
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/905826168.jpg[/IMG]
    আজ ব্যাংক অব জাপানের গভর্নর কাজুয়ো উয়েদা ইঙ্গিত দিয়েছেন যে পরবর্তী অর্থবছরে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সরকারী বন্ড ক্রয়ের গতি আরও মন্থর করতে পারে—যেহেতু বোর্ড বন্ড ক্রয় কর্মসূচি নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তের দিকে এগোচ্ছে। এর পরপরই ইয়েন দুর্বল হয় এবং ডলারের বিপরীতে কিছুটা দরপতনের শিকার হয়। যদিও এই বক্তব্যটি ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটে এক ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে এবং নতুন করে জাপানের মুদ্রানীতির মূল্যায়নের সূচনা করেছে, তবুও মার্কেটের ট্রেডাররা এটিকে ধীরগতিতে হলেও আরও কঠোর নীতিমালার দিকেই অগ্রসর হওয়ার সংকেত হিসেবে দেখছে। পূর্বে বিনিয়োগকারীরা ধরে নিচ্ছিলেন যে ব্যাংক অব জাপান তাদের 'অপেক্ষা ও পর্যবেক্ষণের' অবস্থান অব্যাহত রাখবে, কিন্তু এখন তারা বাধ্য হচ্ছেন এই সম্ভাবনাও বিবেচনায় আনতে যে, ব্যাংক অব জাপান পূর্বাভাসের তুলনায় দ্রুতই দীর্ঘদিনের কোয়ান্টিটেটিভ ইজিং কর্মসূচি থেকে সরে আসতে পারে।
    ব্যাংক অব জাপানের অবস্থানের পরিবর্তনের পেছনে রয়েছে একাধিক কারণ—যার মধ্যে অন্যতম হলো বাড়তে থাকা মুদ্রাস্ফীতি এবং আর্থিক ব্যবস্থার স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রয়োজন। বন্ড ক্রয় হ্রাস মূলত মুদ্রানীতিকে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনার প্রথম ধাপ, যা বৈশ্বিক মূলধন প্রবাহের ওপরও প্রভাব ফেলবে। "বেশ কয়েকটি মতামতে বলা হয়েছে, বন্ড ক্রয় কমানোর প্রক্রিয়া চালিয়ে যাওয়াই উপযুক্ত হবে, তবে এটি যেন পূর্বানুমানযোগ্য া ও নমনীয়তার মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখে,"—মঙ্গলবার কাজুয়ো উয়েদা গত মাসে ব্যাংক অব জাপান আয়োজিত বন্ড মার্কেট ট্রেডারদের সঙ্গে সভায় আলোচিত মতামতগুলো তুলে ধরেন। তার বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, ব্যাংক অব জাপান মনে করে ট্রেডাররা সামগ্রিকভাবে বন্ড ক্রয় হ্রাসকে ইতিবাচকভাবে গ্রহণ করছে, বিশেষ করে যখন গত গ্রীষ্মে কোয়ান্টিটেটিভ টাইটেনিং শুরু হয়েছিল। চলতি মাসের শেষ দিকে ব্যাংক অব জাপান আগামী অর্থবছরের (এপ্রিল থেকে শুরু) জন্য বন্ড ক্রয়ের পরিকল্পনা প্রকাশ করতে পারে, যদিও সুনির্দিষ্ট সময়সীমা এখনো নির্ধারিত করা হয়নি। উয়েদা আরও উল্লেখ করেন যে, ব্যাংক অব জাপান বর্তমানে ৪০০ বিলিয়ন ইয়েনের (প্রায় $2.8 বিলিয়ন মার্কিন ডলার) বন্ড ক্রয়ের পরিকল্পনা বজায় রাখবে, এবং এই পরিমাণের পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা এখনো খুব সীমিত। এইসব ঘোষণার প্রেক্ষিতে, বন্ড ট্রেডাররা এখন নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে—দীর্ঘ এক দশকের অধিক সময় ধরে ব্যাপক মুদ্রাস্ফীতির পর ব্যাংক অব জাপান, যেটি জাপানের সবচেয়ে বড় সরকারি ঋণদাতা প্রতিষ্ঠান, কীভাবে ধীরে ধীরে বন্ড ক্রয় হ্রাস করবে। ব্যাংক অব জাপানের সাবেক বোর্ড সদস্য মাসাকোতো সাকুরাইসহ অনেকেই পূর্বাভাস দিচ্ছেন যে, সাম্প্রতিককালে বন্ডের ইয়েল্ডের বৃদ্ধির পর, যা মার্কেটকে এক সংকটময় পর্যায়ে নিয়ে এসেছে, ব্যাংক অব জাপান হয়তো বন্ড ক্রয় হ্রাসের প্রক্রিয়া থামিয়ে দেবে। উল্লেখযোগ্যভাবে, সম্প্রতি ৩০-বছর মেয়াদি জাপানি বন্ডের ইয়েল্ড রেকর্ড সর্বোচ্চে পৌঁছেছে, যা দীর্ঘমেয়াদি বন্ডের চাহিদা-সরবরাহের ভারসাম্যে স্পষ্ট সংকটের ইঙ্গিত দেয়। এর ফলে আগামী ১৭ জুন ঘোষিতব্য ব্যাংক অব জাপানের বন্ড ক্রয় সংক্রান্ত সিদ্ধান্তের প্রতি আগ্রহ আরও বেড়েছে। উয়েদা বন্ড ক্রয়ের গতি সম্পর্কে খুব বেশি বিশদে যাননি, বরং তিনি বলেন এই বিষয়ে বিভিন্ন মতামত রয়েছে। ব্যাংক অব জাপান বর্তমানে জাপানের বিদ্যমান সরকারি বন্ডের প্রায় অর্ধেকই ধরে রেখেছে—এক দশকেরও বেশি সময় ধরে নজিরবিহীনভাবে বন্ড ক্রয়ের ফলে এমন পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। উয়েদা বারবার বলেছেন যে, বন্ডের ইয়েল্ড লেভেল এখন মার্কেটেই নির্ধারিত হবে এবং এর কার্যকারিতা পুনরুদ্ধারই এখন তার প্রধান লক্ষ্য। তিনি বলেন, "আমরা আমাদের রেফারেন্স রেট জোর করে বাড়িয়ে ভবিষ্যতে ইয়েল্ড কমানোর পরিবেশ তৈরি করতে চাই না—এমনকি যদি আমরা অর্থনীতি ও মুদ্রাস্ফীতি পরিস্থিতির উন্নতি প্রত্যাশা করতে না পারি।" উল্লেখযোগ্য, কিছুদিন আগেই উয়েদা ইয়েনকে সমর্থন দিয়েছিলেন যখন তিনি স্পষ্টভাবে বলেন যে অর্থনীতির উন্নতি হলে তিনি মূল সুদের হার আরও বাড়াতে প্রস্তুত রয়েছে। ব্যাংক অব জাপান এখনো এমন একটি নমনীয় কৌশল অবলম্বন করছে, যাতে প্রয়োজনে মুদ্রানীতির পরিমাণ সমন্বয় করে মূল্যস্ফীতির স্থিতিশীলতার লক্ষ্যে পৌঁছানো যায়।


    Read more: https://ifxpr.com/3FxgsWq

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  14. The Following 2 Users Say Thank You to LIMAFX For This Useful Post:

    Montu Zaman (2025-06-03), Rakib Hashan (2025-06-03)

  15. #98 Collapse post
    Moderator LIMAFX's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Location
    DHAKA
    Posts
    1,165
    Accrued Payments
    37.07 USD
    Thanks
    42
    Thanked 1,187 Times in 870 Posts
    ৪ জুন কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/2141916562.jpg[/IMG]
    সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবার খুব বেশি সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের প্রকাশনা নির্ধারিত নেই। অবশ্যই উল্লেখযোগ্য প্রতিবেদন হিসেবে জার্মানি, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন এবং যুক্তরাষ্ট্রের পরিষেবা খাতের ব্যবসায়িক কার্যক্রম সূচক প্রকাশিত হবে। তবে আমরা আপনাদের মনে করিয়ে দিতে চাই যে সোমবার মার্কেটের ট্রেডাররা এই ধরনের সূচকগুলোর প্রতি প্রায় কোনোই মনোযোগ দেয়নি। গতকাল JOLTs থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনে তুলনামূলকভাবে ইতিবাচক ফলাফল দেখা গিয়েছিল, যার ফলে ডলারের মূল্য ২০ পিপস বেড়ে যায়, তবে পরবর্তী কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ডলার দরপতনের শিকার হয়। সুতরাং, আমাদের ধারণা অনুযায়ী, আজ শুধুমাত্র যুক্তরাষ্ট্রের ISM পরিষেবা সূচকই হয়তো মার্কেটে কিছুটা প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করতে পারে, তবে এটি সামগ্রিকভাবে মার্কেটে উল্লেখযোগ্যভাবে প্রভাব ফেলবে বলে মনে হয় না। এছাড়াও, আজ যুক্তরাষ্ট্রে ADP থেকে বেসরকারি খাতের কর্মসংস্থান সম্পর্কিত প্রতিবেদনও প্রকাশিত হবে, যেটিকে প্রায়ই ননফার্ম পেরোলের "ছোট ভাই" বলা হয়। তবে ননফার্ম পেরোল ও ADP প্রতিবেদনের ফলাফল ও প্রবণতা সাধারণত একসঙ্গে পাওয়া না, তাই শ্রমবাজারের ব্যাপারে ধারণা পাওয়ার জন্য ট্রেডাররা মূলত ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের দিকেই নজর রাখবে।

    ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে ফেডারেল রিজার্ভের প্রতিনিধিদ লাইজা কুক এবং রাফায়েল বস্টিকের বক্তব্য উল্লেখযোগ্য। তবে, আমরা পূর্বেও বলেছি, বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তাদের বক্তব্য মার্কেটে কোনো প্রভাব ফেলছে না, কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলোর নীতিমালা ও অবস্থান শতভাগ স্পষ্ট, এবং মার্কেটের ট্রেডাররা এখন শুধুমাত্র "ট্রাম্পের গৃহীত পদক্ষেপের" ভিত্তিতে ট্রেড করছে। আমাদের বিশ্লেষণে এখনো প্রতীয়মান হয় যে মার্কেটের ট্রেডাররা শুধুমাত্র চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ নিয়েই উদ্বিগ্ন। যদি বেশিরভাগ দেশের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি নির্ধারিত সময়সীমার (যা এখন প্রায় এক মাস বাকি) মধ্যে সম্পাদিত না হয়, তাহলে ডলারের দরপতন অব্যাহত থাকতে পারে। এমনকি নতুন করে ট্রাম্প শুল্ক আরোপ না করলেও মার্কেটে ডলারের প্রতি নেতিবাচক মনোভাবের কারণে এটি দুর্বল থাকতে পারে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য আদালত শুরুতে ট্রাম্পের শুল্ককে অবরুদ্ধ করার আদেশ দিলেও সন্ধ্যায় আপিল আদালত সেই সিদ্ধান্ত বাতিল করে। পরে সংবাদ প্রতিবেদন থেকে জানা যায় যে ট্রাম্প স্টিল ও অ্যালুমিনিয়ামের ওপর শুল্ক আরও বাড়ানোর পরিকল্পনা করছেন। উপসংহার: এ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ে, সম্ভবত টেকনিক্যাল প্রেক্ষাপটের ভিত্তিতেই দুটি প্রধান কারেন্সি পেয়ারের ট্রেড করা হবে, যদি না ট্রাম্পের তরফ থেকে নতুন কোনো উচ্চ-প্রভাবসম্পন্ন খবর আসে। অতএব, আজ শান্ত বা এমনকি সাইডওয়েজ মুভমেন্টও দেখা যেতে পারে। ইউরোর মূল্যের গুরুত্বপূর্ণ রেঞ্জ হচ্ছে 1.1354 থেকে 1.1363 এর মধ্যে। অন্যদিকে, ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য এখনো তুলনামূলকভাবে স্বাধীনভাবে ওঠানামা করছে।


    Read more: https://ifxpr.com/3HqHgYT

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  16. The Following User Says Thank You to LIMAFX For This Useful Post:

    SaifulRahman (2025-06-04)

+ Reply to Thread
Page 10 of 10 FirstFirst ... 8 9 10

Posting Permissions

  • You may not post new threads
  • You may not post replies
  • You may not post attachments
  • You may not edit your posts
Bangladesh Forex Forum – Presentation
You are welcome to the forum serving as a virtual salon for communication of traders of all levels. Forex is a dynamically developing financial market which is open 24 hours a day. Anyone can get access to this market via a brokerage company. On this forum you can discuss the numerous advantages of trading on the currency market and all aspects of online trading on MetaTrader4 or MetaTrader5 platforms.

Bangladesh Forex Forum – Trading discussions
Every forumite can join a discussion of various issues, including those related to Forex but not limited to. The forum has been designed for sharing opinions and helpful information and is open for both professionals and beginners. Mutual assistance and tolerance are highly appreciated. If you would like to share you experience with others or deepen your knowledge of trading craft, you are most welcome to the forum threads dedicated to trading discussions.

Bangladesh Forex Forum – Dialogue between brokers and traders (about brokers)
In order to be successful on Forex, it is crucial to choose a brokerage company with due diligence. Make sure you broker is really reliable! Thus you will be impervious to many risks and will make profitable trades on Forex. On the forum a rating of brokers is represented; it is based on comments left by their customers. Post your opinion about the brokerage company you work with, it will help other traders avoid mistakes and choose a good broker.

Unleashed communication on Bangladesh Forex Forum
On this forum you can talk about not only trading issues, but any other topics you like. Offtopping is allowed in a special thread too! Humour, philosophy, social problems or practical wisdom – converse about anything you are interested in, including forex trading if you like!

Bonuses for communication on Bangladesh Forex Forum
Those who post messages on the forum can receive money bonuses and use them for trading on an account of a forum sponsor. The forum is not meant for gaining profit; however forumites can get these small bonuses as reward for the time spent on the forum and sharing views on the currency market and trading.