+ Reply to Thread
Page 17 of 17 FirstFirst ... 7 15 16 17
Results 161 to 163 of 163

Thread: ট্রেডারদের জন্য ডেইলী ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস- ২০২৫

  1. #161 Collapse post
    Moderator LIMAFX's Avatar
    Join Date
    Aug 2014
    Location
    DHAKA
    Posts
    1,277
    Accrued Payments
    37.07 USD
    Thanks
    48
    Thanked 1,823 Times in 1,025 Posts
    সংকট থেকে মার্কিন ডলারের সহসাই মুক্তি মিলছে না

    মার্কিন ডলার সমস্যার মুখোমুখি হয়েই চলেছে, এবং মূল প্রশ্ন থেকেই যাচ্ছে: ফেডারেল রিজার্ভের বৈঠকের আগে এবং বৈঠকের পরে এটি কতটা দরপতনের শিকার হবে। এই সপ্তাহে বিনিয়োগকারীদের প্রধান উদ্বেগ হলো ফেডের কর্মকর্তারা কি ট্রেডারদের ধারাবাহিকভাবে সুদের হার কমানোর প্রত্যাশার বিপরীতে কোনো অবস্থান নেবেন কিনা, যা বেশিরভাগ অর্থনীতিবিদদের মতে আগামী বছর পর্যন্ত স্থায়ী হতে পারে। স্পষ্টতই, বুধবারের ফেডের সিদ্ধান্ত বিশ্ব বাজারের (মুদ্রাসহ) পরিস্থিতি নির্ধারণ করবে, তবে এটিই ক্যালেন্ডারের একমাত্র গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট নয়। কানাডার কেন্দ্রীয় ব্যাংক, ব্যাংক অব ইংল্যান্ড এবং ব্যাংক অব জাপানও মুদ্রানীতি সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত ঘোষণা করবে। ট্রেডারদের দৃষ্টি নিঃসন্দেহে ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যের দিকে থাকবে, যেখানে তিনি সর্বশেষ মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য করবেন এবং ভবিষ্যৎ আর্থিক নীতিমালার দিকনির্দেশনা সম্পর্কে ইঙ্গিত দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। কখন সুদের হার কমানো শুরু হতে পারে এবং কী মাত্রায় তা করা হবে সে বিষয়ে যেকোনো সংকেতের জন্য ট্রেডাররা নিবিড়ভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে। ট্রেডারদের প্রত্যাশা এবং ফেডের নির্দেশনার মধ্যে যেকোনো ভিন্নতা মার্কেটে উল্লেখযোগ্য ভোলাটিলিটি তৈরি করতে পারে। সাম্প্রতিককালে মুদ্রাস্ফীতি হ্রাসের গতি মন্থর হওয়ায় তা ফেডকে একটি জটিল অবস্থার মধ্যে ফেলেছে: একদিকে কঠোর মুদ্রানীতি বজায় রাখায় তা অর্থনৈতিক মন্দার ঝুঁকি সৃষ্টি করছে, অন্যদিকে খুব দ্রুত মুদ্রানীতি নমনীয় করা হলে সেটি নতুন করে মুদ্রাস্ফীতির বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। ফেডের কৌশল নির্ধারণে পাওয়েলের বক্তব্যই মূল বিবেচ্য বিষয় হবে। বিনিয়োগকারীরা আশা করছেন তিনি এ বছর আরও সুদের হার কমানোর প্রস্তুতির বিষয়টি পুনর্ব্যক্ত করবেন, তবে প্রশ্ন রয়ে গেছে সুদের হার কতবার কমানো হবে। একই সময়ে, মার্কেটে অনিশ্চয়তা এড়াতে পাওয়েলের জন্য বক্তব্যে অস্পষ্টতা এড়ানো গুরুত্বপূর্ণ হবে। তার কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের ব্যাপারে মন্তব্যের ওপর বিশেষ নজর দেওয়া হবে। যদি পাওয়েল চাকরি হারানোর বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন—কারণ মহামারির পর শ্রমবাজার সবচেয়ে বড় মন্দার সম্মুখীন হয়েছে—তাহলে এটি ফেডের সুদের হার কমানোর মাত্রা বাড়ানোর সংকেত হিসেবে দেখা যেতে পারে। বিপরীতে, যদি তিনি শ্রমবাজারের স্থিতিশীলতার ওপর জোর দেন এবং বর্তমান সমস্যাকে অস্থায়ী হিসেবে উপস্থাপন করেন, তবে এটি ফেডের আর্থিক নীতিমালা আরও দীর্ঘ সময় কঠোর রাখার ইঙ্গিত হতে পারে। অন্যান্য প্রধান কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্তও গুরুত্বপূর্ণ হবে। কানাডার কেন্দ্রীয় ব্যাংক, যার অর্থনৈতিক গতিশীলতা যুক্তরাষ্ট্রের মতো প্রায় একই রকম, ফেডের পথ অনুসরণের চাপের মধ্যে পড়তে পারে। অন্যদিকে, ব্যাংক অব জাপানের সতর্কভাবে অপেক্ষার অবস্থান এবং ইয়িল্ড কার্ভের নিয়ন্ত্রণ এখনও বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ কেড়ে নিচ্ছে। সুদের হার আরও বাড়ানোর প্রস্তুতির যেকোনো ইঙ্গিত বিশ্ববাজারে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে, যেহেতু জাপান একটি বড় ঋণদাতা দেশ। সার্বিকভাবে, এই সপ্তাহ বেশ ঘটনাবহুল এবং অনিশ্চয়তায় ভরপুর হবে, যেহেতু বৈশ্বিক কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো জটিল অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করছে। EUR/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস: ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1745 লেভেলের উপরে নিয়ে যেতে হবে। কেবল তখনই এই পেয়ারের মূল্যের 1.1780 পৌঁছানো সম্ভব হবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1813 পর্যন্ত উঠতে পারে, যদিও বড় ট্রেডারদের সহায়তা ছাড়া তা চ্যালেঞ্জিং হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.1866। দরপতনের ক্ষেত্রে, মূল্য 1.1700 লেভেলের কাছে থাকা অবস্থায় আমি এই পেয়ার ক্রয়ের উল্লেখযোগ্য আগ্রহের আশা করছি। যদি তা না ঘটে, তবে মূল্যের 1.1665-এ নেমে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করাই ভালো হবে অথবা 1.1630 থেকে লং পজিশন বিবেচনা করা যেতে পারে। GBP/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস: পাউন্ড ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যের 1.3590-এর তাৎক্ষণিক রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করাতে হবে। কেবল তখনই তারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3615-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে নিয়ে যেতে পারবে, যদিও মূল্যের আরও উপরে ওঠা কঠিন হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.3645। দরপতনের ক্ষেত্রে, মূল্য 1.3525 লেভেলের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। তারা সফল হলে, মূল্য এই রেঞ্জ ব্রেক করে গেলে সেটি ক্রেতাদের জন্য বড় ধরনের ধাক্কা হবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3495-এর দিকে নেমে যেতে পারে, যেখানে 1.3458 পর্যন্ত দরপতন আরও সম্প্রসারণের সম্ভাবনা রয়েছে।

    Read more: https://ifxpr.com/46AIKd8

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  2. The Following User Says Thank You to LIMAFX For This Useful Post:

    Montu Zaman (2025-09-15)

  3. #162 Collapse post
    Senior Member FXBD's Avatar
    Join Date
    Oct 2017
    Posts
    487
    Accrued Payments
    49.75 USD
    Thanks
    2,248
    Thanked 627 Times in 244 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 1
    যুক্তরাজ্যের শ্রমবাজারে দুর্বলতার ইঙ্গিত

    ইতিবাচক পরিসংখ্যান সত্ত্বেও ব্রিটিশ পাউন্ড পুরোপুরিভাবে সহায়তা পায়নি। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো আসন্ন কর বৃদ্ধির জন্য প্রস্তুতি নেয়ায় গ্রীষ্মকাল জুড়ে যুক্তরাজ্যের শ্রমবাজারে দুর্বল পরিস্থিতি অব্যাহত থেকেছে, যা অর্থনীতিতে চাপ সৃষ্টি করবে। অফিস ফর ন্যাশনাল স্ট্যাটিস্টিকস জানিয়েছে, আগস্টে কর্মসংস্থানের সংখ্যা আরও 8,000 হ্রাস পেয়েছে, যা টানা সপ্তম মাসের মতো পতন। ফলাফল অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাসের চেয়ে সামান্য ইতিবাচক হলেও তা উদ্বেগজনক। তিন মাসের বোনাস বাদে মজুরি প্রবৃদ্ধি কমে 4.8%-এ নেমে এসেছে, যা গত তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। বেসরকারি খাতের মজুরি প্রবৃদ্ধি কমে 4.7%-এ দাঁড়িয়েছে, যে সূচকটি ব্যাংক অব ইংল্যান্ড নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করে। বেকারত্বের হার 4.7%-এ স্থির হয়েছে, যা গত চার বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ, অন্যদিকে চাকরির শূন্যপদের সংখ্যা অব্যাহতভাবে হ্রাস পেয়েছে। স্পষ্টতই, শ্রমবাজার কার্যক্রমের মন্থরতা ক্রমবর্ধমান বেকারত্ব, কম কর্মসংস্থানের সুযোগ এবং দুর্বল মজুরি প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে প্রতিফলিত হচ্ছে, যা যুক্তরাজ্যের অর্থনীতির ওপর বাড়তি চাপ নির্দেশ করছে। এমনকি বেকারত্ব সামান্য বাড়লেও তা সতর্কবার্তা দেয়, যা ইঙ্গিত দেয় যে কোম্পানিগুলো ক্রমবর্ধমান অনিশ্চয়তার মধ্যে খরচ কমাতে বাধ্য হচ্ছে। শূন্যপদ হ্রাস শ্রম চাহিদা দুর্বল হওয়ার প্রমাণ দেয়, কারণ প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যবসায়িক সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে আরও সতর্ক হচ্ছে। মজুরি প্রবৃদ্ধির মন্থরতা যদিও মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করতে পারে, তবে এটি ভোক্তাদের ক্রয়ক্ষমতা হ্রাস করে, যা ভোক্তা চাহিদা এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিকে নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত করতে পারে। সার্বিকভাবে, যুক্তরাজ্যের শ্রমবাজারের বর্তমান অবস্থা দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির মন্থরতার ইঙ্গিত দিচ্ছে। অতিরিক্ত কর বৃদ্ধি অর্থনৈতিক কার্যক্রমকে আরও দুর্বল করে তুলতে পারে এবং শ্রমবাজার পরিস্থিতিকে আরও নেতিবাচক করতে পারে। এই পরিসংখ্যান চ্যান্সেলর অব দ্য এক্সচেকার র্যাচেল রিভসের জন্যও বড় ধাক্কা, যিনি এপ্রিল মাসে বেতন কর এবং ন্যূনতম মজুরি করের তীব্র বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে মন্থরতার কারণ হয়ে দাঁড়ানোর জন্য সমালোচিত হচ্ছেন। কোম্পানি ও ভোক্তারা এখন 26 নভেম্বর বাজেটে নতুন জনঅর্থ ঘাটতি পূরণের জন্য আরেক দফা কর বৃদ্ধির প্রস্তুতি নিচ্ছে। একই সময়ে, এই প্রতিবেদন ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের মুদ্রাস্ফীতি উদ্বেগ হ্রাস করবে না। যদিও গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি শ্রমবাজারের দুর্বলতার ওপর জোর দিয়েছেন, তবে ব্যাংকটির কর্মকর্তারা ক্রমশ উদ্বিগ্ন হচ্ছেন যে সাম্প্রতিককালে মুদ্রাস্ফীতির বৃদ্ধি ভোক্তাদের মধ্যে স্থায়ীভাবে পণ্য মূল্যের বৃদ্ধির প্রত্যাশা তৈরি করছে। খাদ্য ও জ্বালানির বিল বৃদ্ধি 18 মাসের মধ্যে মুদ্রাস্ফীতিকে সর্বোচ্চ স্তরে নিয়ে হয়েছে, এবং আগামীকালের প্রতিবেদনে মুদ্রাস্ফীতি 3.8%-এ বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের 2%-এর লক্ষ্যমাত্রার প্রায় দ্বিগুণ। গত এক মাসে ট্রেডাররা ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সুদের হার কমানোর প্রত্যাশা পুনর্বিবেচনা করেছে এবং এ বছর আর কোনো নমনীয়করণের প্রত্যাশা করছে না। নয় সদস্যবিশিষ্ট মুদ্রানীতি কমিটি বৃহস্পতিবার মূল সুদের হার 4%-এ অপরিবর্তিত রাখবে বলে আশা করা হচ্ছে।
    GBP/USD-এর বর্তমান টেকনিক্যাল চিত্র অনুযায়ী, ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3645-এর নিকটতম রেজিস্ট্যান্স অতিক্রম করাতে হবে। কেবল তখনই তারা মূল্যকে 1.3675-এর লক্ষ্যমাত্রায় নিয়ে যেতে পারবে, যা ব্রেক করে মূল্যকে ঊর্ধ্বমুখী করা কঠিন হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.3710 লেভেল। দরপতনের ক্ষেত্রে, মূল্য 1.3610 লেভেলে থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা মার্কেটে নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। তারা সফল হলে, এই রেঞ্জ ব্রেক করলে সেটি ক্রেতাদের জন্য বড় ধাক্কা হবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3585-এর নিম্ন লেভেলে নেমে যেতে পারে, যেখানে 1.3550 পর্যন্ত দরপতন সম্প্রসারিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

    Read more: https://ifxpr.com/4nD1dM6

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  4. Remove Your Thanks

    The Following 3 Users Say Thank You to FXBD For This Useful Post:

    Tofazzal Mia (Yesterday), Unregistered (2)

  5. #163 Collapse post
    Senior Member Tofazzal Mia's Avatar
    Join Date
    Feb 2018
    Posts
    1,265
    Accrued Payments
    1,446.27 USD
    Thanks
    1,599
    Thanked 2,625 Times in 639 Posts
    SubscribeSubscribe
    subscribed: 0
    আজ ফেডের কাছ থেকে কী প্রত্যাশা করা যায়

    আজ ফেডারেল রিজার্ভ কর্মকর্তারা সুদের হার কমিয়ে মার্কিন শ্রমবাজারের দুর্বল পরিস্থিতি মোকাবেলা করবে বলে প্রত্যাশা করা হচ্ছে। এটি হবে একটি নীতিগত পরিবর্তন, যেখানে গত কয়েক মাস ধরে শুল্কের প্রভাবে মুদ্রাস্ফীতির আশঙ্কায় সুদের হার অপরিবর্তিত রাখা হয়েছিল। অর্থনীতিবিদ ও বিশ্লেষকরা এই সিদ্ধান্ত নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন, কারণ এটি মার্কিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। সুদের হার হ্রাস করা হলে সেটি ঋণ গ্রহণ ও বিনিয়োগকে উদ্দীপিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে, যা কর্মসংস্থান বৃদ্ধি ও আরও শক্তিশালী অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির দিকে নিয়ে যেতে পারে। তবে কিছু বিশেষজ্ঞ এই ধরনের পদক্ষেপের সম্ভাব্য দীর্ঘমেয়াদি পরিণতি নিয়ে উদ্বিগ্ন। তাদের মতে, নিম্ন সুদের হারে ফিরে গেলে তা অ্যাসেটের বাবলের সম্ভাবনা সৃষ্টি করতে পারে এবং আর্থিক খাতের অস্থিরতা বাড়াতে পারে। তাছাড়া তারা সতর্ক করেছেন যে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও ভোক্তারা চলমান অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার মধ্যে ঋণ গ্রহণ ও ব্যয় করতে দ্বিধা করলে এই সুদের হার হ্রাসের পদক্ষেপ অকার্যকর প্রমাণিত হতে পারে। এই নীতিগত পরিবর্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের অব্যাহত চাপের মধ্যে আসছে, যিনি এই সপ্তাহে আরও বড় আকারে সুদের হার হ্রাসের দাবি করেছিলেন। রাজনৈতিক পরিস্থিতির এই নাটকীয়তা এমনকি প্রশ্ন তুলেছিল এই সপ্তাহের বৈঠকে কারা অংশ নেবেন তা নিয়ে, যদিও সোমবার সন্ধ্যায় সিনেটে ফেডের নতুন এক গভর্নরকে অনুমোদন দেওয়ার পর তালিকা চূড়ান্ত হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার বাইরে, বিনিয়োগকারীদের দৃষ্টি ফেডের চেয়ারম্যান জেরোম পাওয়েলের বক্তব্যের দিকে এবং সর্বশেষ অর্থনৈতিক পূর্বাভাসগুলোর ওপর দিকে থাকবে, যেখান থেকে আগামী মাসগুলোতে সুদের হারের সম্ভাব্য পথ সম্পর্কে ইঙ্গিত পাওয়া যাবে। বিশেষ মনোযোগ দেওয়া হবে "ডট প্লট"-এ—যে চার্টে FOMC সদস্যদের ভবিষ্যৎ সুদের হার সম্পর্কিত ব্যক্তিগত পূর্বাভাস দেখানো হয়। এই পূর্বাভাসগুলোতে বড় ধরনের পার্থক্য দেখা দিলে তা ফেডের অভ্যন্তরে বিভাজনকে উন্মোচিত করবে এবং মার্কেটে অনিশ্চয়তা বাড়াবে। বিনিয়োগকারীরা ফেডের সর্বশেষ মুদ্রাস্ফীতি, জিডিপি প্রবৃদ্ধি এবং বেকারত্ব সম্পর্কিত পূর্বাভাসও গভীরভাবে বিশ্লেষণ করবেন। এই পূর্বাভাসগুলোতে বড় ধরনের পরিবর্তন ট্রেডারদের প্রত্যাশা ও বিনিয়োগকারীদের মনোভাবের উপর প্রবল প্রভাব ফেলতে পারে। ব্যাংক অব আমেরিকার বিশ্লেষকরা উল্লেখ করেছেন, "প্রতিটি সুদের হার হ্রাসের পদক্ষেপ পূর্ববর্তীটির তুলনায় আরও কঠিন হয়ে উঠবে, যদি না শ্রমবাজার আরও অবনতির লক্ষণ দেখা যায়।" আগেই যেমন বলা হয়েছে, সুদের হার প্রত্যাশিত কোয়ার্টার-পয়েন্ট হ্রাস নিয়ে ফেডের সদস্যদের মধ্যে বিভক্তি থাকতে পারে। কিছু কর্মকর্তা আরও উচ্চ হারে সুদের হার হ্রাসের পক্ষে চাপ দিতে পারেন, আবার কেউ সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার পক্ষে থাকতে পারেন। শেষ পর্যন্ত বিতর্কটি কেন্দ্র করবে কোন বিষয়টি বেশি গুরুত্বপূর্ণ: শ্রমবাজারের তীব্র অবনতি নাকি শুল্কের প্রভাবে মুদ্রাস্ফীতি বৃদ্ধি। যাইহোক, যদি নীতিনির্ধারকদের পূর্বাভাসে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন না দেখা যায় এবং আজকের সুদের হার হ্রাসের সম্ভাবনা ইতোমধ্যেই মার্কেটে মূল্যায়িত হয়ে থাকে, তবে স্বল্পমেয়াদে ডলারের দর বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে যদি ফেডের অধিকাংশ সদস্য ভবিষ্যতের জন্য আরও ডোভিশ বা নমনীয় দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করেন—অথবা আরও কঠোর হয়ে সুদের হার অর্ধ শতাংশ পয়েন্ট হ্রাসের সিদ্ধান্ত নেন—তাহলে সম্ভবত ঝুঁকিপূর্ণ অ্যাসেটের বিপরীতে, যেমন ইউরো ও ব্রিটিশ পাউন্ডের বিপরীতে ডলার দুর্বল হবে।

    EUR/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস: ক্রেতাদের এখন এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1875 লেভেলের নিয়ে যেতে হবে। শুধুমাত্র তখনই তারা এই পেয়ারের মূল্যের 1.1910 লেভেল টেস্ট করানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করতে পারবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1940-এর দিকে অগ্রসর হতে পারে, যদিও বড় ট্রেডারদের সহায়তা ছাড়া এটি করা কঠিন হবে। চূড়ান্ত লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.1985 উচ্চতা। অন্যদিকে, মূল্য কেবল 1.1835 লেভেলের আশেপাশে থাকা অবস্থায় উল্লেখযোগ্য ক্রয় কার্যক্রমের আশা করা হচ্ছে। যদি সেখানে ক্রেতারা সক্রিয় না থাকে, তবে 1.1790 রিটেস্টের জন্য অপেক্ষা করা অথবা 1.1750 থেকে লং পজিশন ওপেন করা উত্তম হবে।

    GBP/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস: পাউন্ডের ক্রেতাদের এই পেয়ারের মূল্যের 1.3665-এর নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স ব্রেক করাতে হবে। এটি 1.3710 পর্যন্ত অগ্রগতির সম্ভাবনা উন্মুক্ত করবে, যা ব্রেক করে মূল্যের আরও ঊর্ধ্বমুখী হওয়া চ্যালেঞ্জিং হবে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা প্রায় 1.3745-এ অবস্থিত। যদি এই পেয়ারের দরপতন শুরু করে, তবে মূল্য 1.3625 লেভেলে থাকা অবস্থায় বিক্রেতারা মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার চেষ্টা করবে। এই রেঞ্জ ব্রেক করে মূল্য নিম্নমুখী হলে সেটি ক্রেতাদের জন্য গুরুতর আঘাত হবে এবং GBP/USD পেয়ারের মূল্য 1.3590-এর দিকে চলে যেতে পারে, যেখানে 1.3550 পর্যন্ত দরপতন বিস্তৃত হতে পারে।


    Read more: https://ifxpr.com/41WQ6oM

    Though trading on financial markets involves high risk, it can still generate extra income in case you apply the right approach. By choosing a reliable broker such as InstaForex you get access to the international financial markets and open your way towards financial independence. You can sign up here.


  6. Remove Your Thanks

    The Following 2 Users Say Thank You to Tofazzal Mia For This Useful Post:

    SaifulRahman (Today), Unregistered (1)

+ Reply to Thread
Page 17 of 17 FirstFirst ... 7 15 16 17

Posting Permissions

  • You may not post new threads
  • You may not post replies
  • You may not post attachments
  • You may not edit your posts
Bangladesh Forex Forum – Presentation
You are welcome to the forum serving as a virtual salon for communication of traders of all levels. Forex is a dynamically developing financial market which is open 24 hours a day. Anyone can get access to this market via a brokerage company. On this forum you can discuss the numerous advantages of trading on the currency market and all aspects of online trading on MetaTrader4 or MetaTrader5 platforms.

Bangladesh Forex Forum – Trading discussions
Every forumite can join a discussion of various issues, including those related to Forex but not limited to. The forum has been designed for sharing opinions and helpful information and is open for both professionals and beginners. Mutual assistance and tolerance are highly appreciated. If you would like to share you experience with others or deepen your knowledge of trading craft, you are most welcome to the forum threads dedicated to trading discussions.

Bangladesh Forex Forum – Dialogue between brokers and traders (about brokers)
In order to be successful on Forex, it is crucial to choose a brokerage company with due diligence. Make sure you broker is really reliable! Thus you will be impervious to many risks and will make profitable trades on Forex. On the forum a rating of brokers is represented; it is based on comments left by their customers. Post your opinion about the brokerage company you work with, it will help other traders avoid mistakes and choose a good broker.

Unleashed communication on Bangladesh Forex Forum
On this forum you can talk about not only trading issues, but any other topics you like. Offtopping is allowed in a special thread too! Humour, philosophy, social problems or practical wisdom – converse about anything you are interested in, including forex trading if you like!

Bonuses for communication on Bangladesh Forex Forum
Those who post messages on the forum can receive money bonuses and use them for trading on an account of a forum sponsor. The forum is not meant for gaining profit; however forumites can get these small bonuses as reward for the time spent on the forum and sharing views on the currency market and trading.