GBP/USD পেয়ারের 5M চার্ট ৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে বৃহস্পতিবার কেবল একটি সেল সিগন্যাল গঠিত হয়েছিল, যা সন্ধ্যার দিকে পাওয়া যায় এবং এটি যথেষ্ট স্পষ্ট ছিল না। মার্কিন ট্রেডিং সেশনের মাঝামাঝি সময়ে, মূল্য 1.2241-1.2270 জোনে পৌঁছায় কিন্তু এটি ব্রেক করতে ব্যর্থ হয়। যদিও কোনও স্পষ্ট রিবাউন্ড দেখা যায়নি, তবে আজও এই পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী মুভমেন্ট অব্যাহত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, কারণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট এখনও ডলারের পক্ষে এবং পাউন্ডের বিরুদ্ধে কাজ করছে। 1.2170 লেভেলের কাছে একটি শক্তিশালী বাই সিগন্যাল তৈরি হতে পারত; তবে, মূল্য মাত্র ৪ পিপসের জন্য লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছাতে পারেনি। শুক্রবারের ট্রেডিংয়ের কৌশল: ঘণ্টাভিত্তিক চার্টে GBP/USD পেয়ারের মূল্যের নিম্নমুখী প্রবণতা বজায় রয়েছে। মধ্যমেয়াদে, 1.1800 লেভেলের দিকে পাউন্ডের দরপতনের সম্ভাবনাকে আমরা সম্পূর্ণভাবে সমর্থন করি, কারণ আমাদের মতে এটিই সবচেয়ে যৌক্তিক ফলাফল বলে মনে হচ্ছে। তাই, আমরা এই পেয়ারের আরও দরপতনের প্রত্যাশা করছি, তবে সবসময় প্রযুক্তিগত সিগন্যালের উপর ভিত্তি করে ট্রেডিং করা উচিত। এই সপ্তাহে পাউন্ডের ধারাবাহিক দরপতনের যৌক্তিকতা আরও জোরালো হয়েছে এবং এতে কোনো বাধা সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। শুক্রবার GBP/USD পেয়ারের মূল্যের শান্ত মুভমেন্ট দেখা যেতে পারে এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষপট এই পেয়ারের মূল্যের 1.2241 এবং 1.2270-এর মধ্যবর্তী রেসিস্ট্যান্স জোন ব্রেকের সুযোগ তৈরি করতে পারবে না। ফলে, আরও দরপতনের সম্ভাবনাই বেশি।

৫ মিনিটের টাইমফ্রেমে নিম্নলিখিত লেভেলগুলোতে ট্রেডিংয়ের সুযোগ পাওয়া যেতে পারে: 1.2010, 1.2052, 1.2089-1.2107, 1.2164-1.2170, 1.2241-1.2270, 1.2316, 1.2372-1.2387, 1.2445, 1.2502-1.2508, 1.2547, 1.2633, 1.2680-1.2685, 1.2723, এবং 1.2791-1.2798। শুক্রবার যুক্তরাজ্যে খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যা পাউন্ডের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে না বলে মনে হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রে শিল্প উৎপাদন এবং ভবন নির্মাণ অনুমোদন সংক্রান্ত দুটি তুলনামূলকভাবে স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে।