সম্ভাব্য সাপোর্ট ও রেজিস্ট্যান্স লেভেল চিহ্নিত করা: এই লেভেলগুলো প্রায়শই সাপোর্ট বা রেজিস্ট্যান্স হিসেবে কাজ করে, অর্থাৎ মূল্য এই লেভেলে এসে থেমে যেতে পারে বা দিক পরিবর্তন করতে পারে।

এন্ট্রি ও এক্সিট পয়েন্ট নির্ধারণ: ট্রেডাররা এই লেভেলগুলোতে এন্ট্রি (কেনা) বা এক্সিট (বিক্রি) অর্ডার দেওয়ার কথা বিবেচনা করেন। যেমন, একটি আপট্রেন্ডে 38.2% বা 50% রিট্রেসমেন্ট লেভেলে যদি বুলিশ ক্যান্ডেলস্টিক প্যাটার্ন দেখা যায়, তাহলে ট্রেডাররা সেখানে বাই অর্ডার দিতে পারেন।

স্টপ-লস (Stop-Loss) নির্ধারণ: সম্ভাব্য ক্ষতির পরিমাণ কমানোর জন্য ট্রেডাররা এই লেভেলগুলোর কিছুটা উপরে বা নিচে স্টপ-লস অর্ডার বসাতে পারেন।