স্টাইল নির্ধারণ: আপনি স্ক্যাল্পিং, ডে ট্রেডিং, সুইং ট্রেডিং নাকি পজিশন ট্রেডিং করবেন তা স্থির করুন। প্রতিটি স্টাইলের নিজস্ব সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে।

এন্ট্রি ও এক্সিট পয়েন্ট: কখন ট্রেডে প্রবেশ করবেন এবং কখন প্রস্থান করবেন, তার জন্য স্পষ্ট নিয়ম তৈরি করুন। এটি বাজারের কোন পরিস্থিতিতে আপনি ট্রেড নেবেন এবং কখন আপনার লক্ষ্য পূরণ হবে, তা নির্ধারণ করবে।

ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার নিয়ম: প্রতিটি ট্রেডে আপনার মোট মূলধনের কত শতাংশ ঝুঁকি নেবেন, স্টপ-লস (Stop-Loss) কোথায় রাখবেন এবং টেক-প্রফিট (Take-Profit) কোথায় সেট করবেন, তা সুনির্দিষ্ট করুন। এটি আপনার মূলধনকে সুরক্ষিত রাখবে।

সিস্টেম ব্যাকটেস্টিং: আপনার কৌশলটি ঐতিহাসিক ডেটার উপর পরীক্ষা করুন এবং নিশ্চিত করুন যে এটি দীর্ঘমেয়াদে লাভজনক।