সুনির্দিষ্ট (Specific): কখন এন্ট্রি, কখন এক্সিট, কোথায় স্টপ-লস - সবকিছু পরিষ্কারভাবে সংজ্ঞায়িত।

পরীক্ষামূলক (Testable): এটি ব্যাকটেস্টিং (ঐতিহাসিক ডেটার উপর পরীক্ষা) এবং ফরোয়ার্ড টেস্টিং (ডেমো অ্যাকাউন্টে লাইভ পরীক্ষা) এর মাধ্যমে কার্যকর কিনা তা প্রমাণ করা যায়।

পরিমাপযোগ্য (Measurable): এর ফলাফল পরিমাপ করা যায় (যেমন: উইন রেট, রিস্ক-রিওয়ার্ড রেশিও, প্রফিট ফ্যাক্টর)।

ধারাবাহিক (Consistent): বিভিন্ন বাজারের পরিস্থিতিতে এটি ধারাবাহিক ফলাফল দিতে পারে।

আপগ্রেডযোগ্য (Adaptable): বাজারের পরিস্থিতি পরিবর্তনের সাথে সাথে এটি পরিবর্তন বা উন্নত করার সুযোগ থাকে।
সংক্ষেপে, ট্রেডিং স্ট্র্যাটেজি হলো আপনার ট্রেডিং যাত্রার একটি রোডম্যাপ। এটি ছাড়া আপনি পথ হারাবেন। একজন পেশাদার ট্রেডার হওয়ার জন্য একটি শক্তিশালী, সুসংজ্ঞায়িত এবং ব্যক্তিগতকৃত ট্রেডিং স্ট্র্যাটেজি থাকা অপরিহার্য। এটি কেবল আপনার লাভের সম্ভাবনা বাড়ায় না, বরং আপনার মূলধনকে রক্ষা করে এবং ট্রেডিং প্রক্রিয়াকে আরও নিয়মতান্ত্রিক ও চাপমুক্ত করে তোলে।