+ প্রসঙ্গে প্রত্যুত্তর
পৃষ্ঠা 14 of 14 প্রথমপ্রথম ... 4 12 13 14
ফলাফল দেখাচ্ছে 131 হইতে 135 সর্বমোট 135

প্রসংগ: ট্রেডারদের জন্য ডেইলী ফান্ডামেন্টাল অ্যানালাইসিস- ২০২৫

  1. #131 সঙ্কুচিত পোস্ট
    মধ্যস্থ LIMAFX's Avatar
    নিবন্ধনের তারিখ
    Aug 2014
    অবস্থান
    DHAKA
    মন্তব্য
    1,243
    অর্জিত পেমেন্টস
    37.07 USD
    ধন্যবাদ
    46
    939 টি পোস্টের জন্য 1,355 বার ধন্যবাদ পেয়েছেন
    ট্রাম্প মার্কেটে ধস নামালেন। এখন মার্কিন কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদনের দিকে মনোযোগ দেয়া হচ্ছে
    [IMG]http://forex-bangla.com/customavatars/1905912773.jpg[/IMG]
    মার্কেটে আলোড়ন সৃষ্টিকারী শিরোনাম তৈরির ক্ষেত্রে মার্কিন প্রেসিডেন্ট এখনো বিশ্বের প্রধান উৎস হিসেবে রয়ে গেছেন, যিনি একা-হাতে ফিন্যান্সিয়াল মার্কেটকে দুই দিকেই দোলাতে পারেন। বৃহস্পতিবার, বিনিয়োগকারীরা উদ্দীপিত হয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যক্তিগত শুল্ক জয়ের খবর মার্কেটে মূল্যায়ন করতে শুরু করেন, যার ফলে যুক্তরাষ্ট্র লাভবান এবং কোরিয়া ক্ষতিগ্রস্ত হবে—এমন ধারণা তৈরি হয়। এর ফলে স্টক, কমোডিটি এবং কাঁচামালের চাহিদা বেড়ে যায়, এবং মার্কিন ডলারের মূল্যের কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা দেখা দেয়। তবে, এই পরিস্থিতি বেশিক্ষণ বজায় থাকেনি। বিনিয়োগকারীদের মাঝে আশাবাদ হারিয়ে যায় যখন গণমাধ্যম মনে করিয়ে দেয় যে ১ আগস্ট ঘনিয়ে আসছে—এবং এই সময়ের মধ্যেও ট্রাম্প চীন বা ভারতের মতো গুরুত্বপূর্ণ ও অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী দেশের সাথে চুক্তিতে পৌঁছাতে পারেননি, যারা যুক্তরাষ্ট্রে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ করে থাকে। গতকাল ট্রাম্প উত্তেজনা আরও বাড়ান, শুধু চীন ও ভারত নয়—তিনি ব্রাজিলকেও উচ্চ হারে শুল্ক আরোপের হুমকি দেন। পাশাপাশি, ব্রিকস সদস্যদের—বিশেষ করে ব্রাজিল এবং ভারতকে—বিনাশমূলক নিষেধাজ্ঞার ভয় দেখান। স্বাভাবিকভাবেই, এই নতুন সংঘাত মার্কেটের ট্রেডাররা উপেক্ষা করতে পারেনি, যার ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ইকুইটি মার্কেটে কারেকশন শুরু হয় এবং আজ সকালের সেশনে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে এর প্রভাব পড়েছে। যদিও এসব নতুন কিছু নয়, বিনিয়োগকারীরা এখন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতোই বৈশ্বিক পরিস্থিতির ওপর গভীর নজর রাখছেন, কারণ এ মুহূর্তে ভূ-রাজনৈতিক পরিবর্তনই মূল বিনিয়োগ পরিস্থিতি নির্ধারণ করছে। ট্রাম্পের নেতিবাচক প্রভাব ট্রেডারদের বুলিশ প্রবণতার সম্ভাবনা পানি ঢেলে দিয়েছে। এই প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত, এশিয়ার স্টক সূচকগুলোতে নেতিবাচক প্রবণতা দেখা যাচ্ছে, ঠিক যেমনটি ইউরোপ এবং যুক্তরাষ্ট্রের ফিউচার সূচকেও দেখা যাচ্ছে। অবশ্যই, ১ আগস্টের আগমন এবং তার সঙ্গে থাকা বৃদ্ধপ্রায় আধিপত্যবাদীর শুল্ক হুমকিগুলো মার্কেটে চাপ তৈরি করছে—তবে প্রশ্ন হলো: এই নেতিবাচক পরিস্থিতি কতদিন স্থায়ী হবে? যদি ট্রাম্প "আগ্রাসী দেশগুলোর" বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য না করেন, তাহলে আমার মনে হয় বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ ধীরে ধীরে আরও নির্দিষ্ট বিষয়ে স্থানান্তরিত হবে—যার মধ্যে একটি হলো জুলাই মাসের যুক্তরাষ্ট্রের কর্মসংস্থান সংক্রান্ত প্রতিবেদন। সর্বসম্মত পূর্বাভাস অনুযায়ী, নতুন নন-ফার্ম পেরোলের সংখ্যা 106,000-এ পৌঁছাতে পারে, যা এক মাস আগে ছিল 147,000। বেকারত্বের হার 4.1%-এর জায়গায় 4.2% হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, অন্যদিকে বার্ষিক গড় ঘণ্টাপ্রতি আয় 3.7%-এর পরিবর্তে 3.8% এবং জুলাই মাসে 0.2%-এর তুলনায় 0.3% বাড়তে পারে। এর বাইরে, ট্রেডারদের দৃষ্টি গত মাসের উৎপাদন সংক্রান্ত PMI-এর দিকেও থাকবে, যা 52.9 থেকে কমে প্রতীকী 50-এর নিচে 49.5-এ নেমে আসতে পারে।

    মার্কেটের ট্রেডাররা এসব খবরের প্রতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া দেখাবে? যুক্তরাষ্ট্র বনাম শক্তিশালী উৎপাদক দেশের মধ্যে নতুন করে শুরু হওয়া বাণিজ্য সংঘাতের পটভূমিতে, বিনিয়োগকারীরা সম্ভবত এখনো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর দিকে মনোযোগ সরাবে। যদি প্রতিবেদনগুলোর ফলাফল সামগ্রিকভাবে আরও নেতিবাচক চিত্রের ইঙ্গিত পাওয়া যায়, তাহলে ট্রেডাররা মনে করতে পারে যে ফেডারেল রিজার্ভ সেপ্টেম্বর মাসে সুদের হার 0.25% কমাতে বাধ্য হবে। এই প্রত্যাশিত পদক্ষেপ মার্কেটের পরিস্থিতির পরিবর্তন ঘটাতে পারে এবং গতকালের শুরু হওয়া বিক্রির প্রবণতা থামাতে বা এমনকি সার্বিক প্রবণতা বদলে দিতেও পারে। যদি নতুন চাকরির সংখ্যা সামান্য বেশি হয়, তাহলে মার্কিন ডলার স্থানীয়ভাবে সমর্থন পেতে পারে এবং ডলার সূচক ফের 100.00 লেভেলের উপরে উঠে যেতে পারে, যেখানে এটি বর্তমানে নিচে রয়েছে। এই ধরনের ফলাফল স্টক মার্কেটের বিনিয়োগকারীদেরও কিছুটা স্বস্তি দিতে পারে, গতকাল এবং আজ ট্রাম্পের চীন ও ভারতের বিরুদ্ধে নতুন, যদিও এটি কিছুটা প্রত্যাশিত ছিল, সংঘাতের কারণে হওয়া ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে দিতে পারে।



    Read more: https://ifxpr.com/4oo8ocb

    অর্থ বাজারে ট্রেড করার ক্ষেত্রে উচ্চ ঝুঁকি থাকলেও সঠিক উপায়ে ট্রেড করতে পারলে এখানে অতিরিক্ত উপার্জন করা সম্ভব। ইন্সটাফরেক্স এর মতো নির্ভরযোগ্য ব্রোকার বেছে নেওয়ার মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিক অর্থ বাজারে প্রবেশ করতে পারবেন এবং আর্থিক স্বাধীনতার দিকে আপনার পথ উন্মুক্ত হবে। আপনি এখানে নিবন্ধন করতে পারেন।


  2. নিম্নলিখিত দরকারী পোস্টের জন্য LIMAFX কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন:

    Rakib Hashan (2025-08-01)

  3. #132 সঙ্কুচিত পোস্ট
    মধ্যস্থ LIMAFX's Avatar
    নিবন্ধনের তারিখ
    Aug 2014
    অবস্থান
    DHAKA
    মন্তব্য
    1,243
    অর্জিত পেমেন্টস
    37.07 USD
    ধন্যবাদ
    46
    939 টি পোস্টের জন্য 1,355 বার ধন্যবাদ পেয়েছেন
    ISM পরিষেবা সূচক ও শ্রম ব্যয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন এবং ফেডের সংকেত

    আসন্ন সপ্তাহে EUR/USD পেয়ারের জন্য উল্লেখযোগ্য কোনো ইভেন্ট নির্ধারিত নেই। তবে এর মানে এই নয় যে মার্কেটে শান্ত পরিস্থিতি বিরাজ করবে—যুক্তরাষ্ট্ ের স্বল্প গুরুত্বসম্পন্ন সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনগুলোর ফলাফলের প্রতিও বিনিয়োগকারীরা তীব্রভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে। এর কারণ হলো, গত সপ্তাহের শেষে প্রকাশিত জুলাইয়ের ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদনের ফলাফল মার্কিন ডলারের মৌলিক প্রেক্ষাপটকে নাটকীয়ভাবে বদলে দিয়েছে। রূপকভাবে বলতে গেলে, এ যেন "রাজার গায়ে পোশাক নেই": যুক্তরাষ্ট্রের শ্রম পরিসংখ্যান ব্যুরো (BLS) মে ও জুন মাসে প্রকাশিত শক্তিশালীভাবে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির আগের তথ্যকে ভুল বলে ঘোষণা করেছে। এই কঠিন বাস্তবতায় ট্রেডাররা বিস্মিত হয়ে পড়ে: দেখা যায়, মে মাসে কেবলমাত্র 19,000টি (যেখানে আগের তথ্য ছিল 139,000), এবং জুনে মাত্র 14,000 (আগে দাবি করা হয়েছিল 147,000) কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছিল। 258,000 কর্মসংস্থানের সংখ্যার সংশোধন কোনো "পরিসংখ্যানগত ত্রুটি" নয়—এটি মার্কিন ডলারের জন্য একটি বড় ধাক্কা, যার পূর্ববর্তী দর বৃদ্ধি মূলত শ্রমবাজারের টানাপোড়েনের ওপর নির্ভর করছিল। অতএব, ননফার্ম পেরোলের ফলাফলের সংশোধন এবং জিডিপি উপাদানগুলোর বিস্তারিত বিশ্লেষণের পর ট্রেডাররা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। সামনের প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধিতে মন্থরতা কিংবা অর্থনৈতিক মন্দার সম্ভাবনা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে। উল্লেখযোগ্যভাবে, ঘোষিত 3% জিডিপি প্রবৃদ্ধি মূলত হিসাবভিত্তিক কৃত্রিমতা ছিল—যার পেছনে ছিল "অ্যাকাউন্টিং এনহান্সমেন্ট অ্যালগরিদম।" হঠাৎ করে আমদানির 30% হ্রাস (যা জিডিপির নেতিবাচক উপাদান হ্রাস করে) মূল্য সংখ্যার বৃদ্ধি ঘটিয়েছে, অথচ দেশীয় চাহিদা এবং বিনিয়োগ পরিস্থিতি দুর্বল ছিল। বাণিজ্য ও তথাকথিত মজুদের প্রভাব বাদ দিলে প্রকৃত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ছিল মাত্র 1.2%–1.4%। এ কারণেই আসন্ন সব সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট সাম্প্রতিক এসব প্রতিবেদনের আলোকে বিশ্লেষণ করা হবে। উদাহরণস্বরূপ, ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদন প্রকাশের দেড় ঘণ্টা পর প্রকাশিত ISM উৎপাদন সূচক ডলারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করেছে। প্রথমত, সূচকটি টানা পাঁচ মাস ধরে সংকোচনের অঞ্চলে (৫০ পয়েন্টের নিচে) অবস্থান করছে। দ্বিতীয়ত, এটি প্রত্যাশিত 49.5-এর পরিবর্তে 48.0-এ নেমে এসেছে, যা উৎপাদন খাতের আরও অবনতি নির্দেশ করে। দুর্বল অর্ডার এবং কর্মসংস্থানের তীব্র পতন বিনিয়োগকারীদের আবার যুক্তরাষ্ট্রে বিদ্যমান অর্থনীতিতে অর্থনৈতিক ঝুঁকির কথা মনে করিয়ে দিয়েছে। মঙ্গলবার, 5 আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রে ISM পরিষেবা PMI প্রকাশিত হবে। মে মাসে এই সূচক 49.9-এ নেমে গিয়েছিল, তবে জুনে তা বেড়ে 50.8 হয়। পূর্বাভাস অনুযায়ী, জুলাইয়ে এটি আরও বেড়ে 51.5 হতে পারে। তবে যদি এটি আবার ৫০-এর নিচে নেমে আসে, তাহলে ডলারের ওপর প্রবল চাপ সৃষ্টি হতে পারে, কারণ পরিষেবা খাতই বর্তমানে জিডিপি প্রবৃদ্ধিকে ধরে রাখার শেষ শক্তিশালী স্তম্ভ। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে বড় খাত, যা জিডিপির 70%-এর বেশি এবং মোট কর্মসংস্থানের 75%-এর বেশি প্রতিনিধিত্ব করে। যদি ISM পরিষেবা সূচক আবার ৫০-এর নিচে নামে, তাহলে বোঝা যাবে যে এখন উৎপাদন ও পরিষেবা—উভয় খাতেই মন্থরতার সম্ভাবনা বিস্তৃত হয়ে গেছে। এই প্রতিবেদনটিই সম্ভবত সপ্তাহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সামষ্টিক প্রতিবেদন। অন্য প্রতিবেদনগুলোর প্রভাব তুলনামূলকভাবে কম হলেও, তা সামগ্রিক মৌলিক চিত্রকে প্রভাবিত করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, সোমবার, 4 আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রে ফ্যাক্টরি অর্ডারস সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। এটি একটি ভবিষ্যৎ পরিস্থিতির ইঙ্গিত প্রদানকারী সূচক, যা ভোক্তা ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোর পক্ষ থেকে উৎপাদন চাহিদার পরিবর্তন নির্দেশ করে। পূর্বাভাস অনুযায়ী, জুন মাসে অর্ডারস 4.9% হ্রাস পেতে পারে, যেখানে আগের মাসে তা 8.2% বৃদ্ধি পেয়েছিল। এই ফলাফল—বিশেষ করে ISM উৎপাদন সূচকের সংকোচনের প্রেক্ষাপটে—মার্ িন ডলারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে। বৃহস্পতিবার, 7 আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রে ইউনিট লেবার কস্ট (ULC) সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে। অধিকাংশ বিশ্লেষক ধারণা করছেন দ্বিতীয় প্রান্তিকে শ্রমব্যয় কেবলমাত্র 1.4% বৃদ্ধি পা, যেখানে প্রথম প্রান্তিকে তা 6.6% বৃদ্ধি পেয়েছে। যদি শ্রম ব্যয় পূর্বাভাসের অনুযায়ী বা তার চেয়েও কম আসে, তাহলে তা মজুরি বৃদ্ধির ধীরগতির সংকেত দেবে—যা সেপ্টেম্বরে ফেডারেল রিজার্ভের সুদের হার কমানোর পক্ষে একটি অতিরিক্ত যৌক্তিকতা তৈরি হবে। আসলে, জুলাইয়ের ননফার্ম পেরোল প্রতিবেদন প্রকাশের পর, ফেডের পরবর্তী বৈঠকে 25 বেসিস পয়েন্ট সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা 35% থেকে বেড়ে 80%-এ দাঁড়িয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে, সপ্তাহজুড়ে অনুষ্ঠেয় ফেডের কর্মকর্তাদের কয়েকটি বক্তব্য মার্কেটের ট্রেডারদের ডোভিশ বা নমনীয় মনোভাবকে আরও শক্তিশালী বা ভারসাম্যপূর্ণ করতে পারে। বুধবার, 6 আগস্ট সান ফ্রান্সিসকো ফেড প্রেসিডেন্ট মেরি ডেইলি বক্তব্য দেবেন। এ বছর তাঁর ভোটাধিকার নেই। জুলাইয়ে তিনি ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণকারীদের শিবিরে মৌখিকভাবে যোগ দিয়েছিলেন (যদিও তিনি তখন সুদের হার অপরিবর্তিত রাখার পক্ষে ভোট দিয়েছিলেন), এবং বছরের শেষ নাগাদ দুইবার হার কমানোর পক্ষে সমর্থন জানিয়েছিলেন। সাম্প্রতিক ঘটনাপ্রবাহ বিবেচনায়, তার বক্তব্যে আরও নমনীয় অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিত দেয়া হতে পারে। এই দিনেই বোস্টন ফেডের প্রেসিডেন্ট সুসান কলিন্সও বক্তব্য দেবেন। তার এ বছর ভোটাধিকার রয়েছে এবং তিনি সাধারণত মধ্যপন্থী অবস্থান গ্রহণ করেন, যার ফলে তাঁর বক্তব্য সাধারণত সতর্ক হয়ে থাকে। যদি তিনি তার স্বাভাবিক সতর্কতা সত্ত্বেও ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থানের দিকে ঝুঁকেন, তাহলে ডলারের ওপর তাৎক্ষণিক চাপ তৈরি হতে পারে। এছাড়া, বুধবার ফেডের গভর্নর লিসা কুক (FOMC-এর স্থায়ী ভোটার) বক্তৃতা দেবেন। তিনি সাধারণত মাঝারি মাত্রায় ঝুঁকি গ্রহণের দৃষ্টিভঙ্গির পরিচিত মুখ, তাই তার বক্তব্যে যেকোনো ধরনের ডোভিশ বা নমনীয় অবস্থান গ্রহণের ইঙ্গিত EUR/USD পেয়ারের উপর উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলতে পারে। পরের দিন, 7 আগস্ট আটলান্টা ফেডের প্রেসিডেন্ট রাফায়েল বোস্টিক বক্তব্য দেবেন (2025 সালে তাঁর ভোটাধিকার নেই)। তিনি অত্যন্ত সতর্ক অবস্থান গ্রহণ করেছেন এবং বলেছেন যে তিনি বছরের শেষ নাগাদ কেবল একবার সুদের হার কমানোর পক্ষপাতী—তাও যদি শ্রমবাজার শক্তিশালী থাকে এবং মুদ্রাস্ফীতি হ্রাস পেতে থাকে। শুক্রবারের "সারপ্রাইজ"-এর পর, তার অবস্থান অনেকটাই নমনীয় হয়ে যেতে পারে। শুক্রবার, 8 আগস্ট সেন্ট লুইস ফেড প্রেসিডেন্ট আলবার্টো মুসালেম (যার এ বছর ভোটাধিকার রয়েছে) তার মতামত প্রকাশ করবেন। মুসালেম "অপেক্ষা করুন ও দেখুন" পন্থার সমর্থক—তিনি জুলাইয়ে বলেছিলেন যে শুল্ক বৃদ্ধির প্রভাব পুরোপুরি মুদ্রাস্ফীতিতে প্রতিফলিত হবে 2025 সালের শেষভাগে বা 2026 সালের শুরুতে। জুলাইয়ের NFP-র ফলাফল তার অবস্থান বদলাতে পেরেছে কিনা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। সুতরাং, এই সপ্তাহের মূল সামষ্টিক প্রতিবেদন এবং ফেড সদস্যদের মন্তব্য মার্কিন ডলারের ওপর আরও চাপ সৃষ্টি করতে পারে।

    Read more: https://ifxpr.com/46AG9QZ

    অর্থ বাজারে ট্রেড করার ক্ষেত্রে উচ্চ ঝুঁকি থাকলেও সঠিক উপায়ে ট্রেড করতে পারলে এখানে অতিরিক্ত উপার্জন করা সম্ভব। ইন্সটাফরেক্স এর মতো নির্ভরযোগ্য ব্রোকার বেছে নেওয়ার মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিক অর্থ বাজারে প্রবেশ করতে পারবেন এবং আর্থিক স্বাধীনতার দিকে আপনার পথ উন্মুক্ত হবে। আপনি এখানে নিবন্ধন করতে পারেন।


  4. নিম্নলিখিত দরকারী পোস্টের জন্য LIMAFX কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন:

    SumonIslam (2025-08-04)

  5. #133 সঙ্কুচিত পোস্ট
    মধ্যস্থ LIMAFX's Avatar
    নিবন্ধনের তারিখ
    Aug 2014
    অবস্থান
    DHAKA
    মন্তব্য
    1,243
    অর্জিত পেমেন্টস
    37.07 USD
    ধন্যবাদ
    46
    939 টি পোস্টের জন্য 1,355 বার ধন্যবাদ পেয়েছেন
    ৬ আগস্ট কোন ইভেন্টগুলোর উপর মনোযোগ দেওয়া উচিত?

    সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদনের বিশ্লেষণ: বুধবারে মাত্র একটি প্রাসঙ্গিক সামষ্টিক অর্থনৈতিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে বলে নির্ধারিত রয়েছে। সকালে ইউরোপীয় ইউনিয়নে খুচরা বিক্রয় সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশিত হবে, যেটি মার্কেটে উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলবে বলে মনে হচ্ছে না। উদাহরণস্বরূপ, গতকাল প্রকাশিত মার্কিন ISM ব্যবসায়িক কার্যক্রম সংক্রান্ত প্রতিবেদন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ ছিল, তবুও এটি স্পষ্টভাবে প্রভাব বিস্তারকারী ফলাফল প্রদর্শন করা সত্ত্বেও তা মার্কেটে মাত্র 30 পিপসের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। বর্তমানে স্পষ্টতই ট্রেডাররা এক ধরনের শীতনিদ্রায় রয়েছে।

    ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টের বিশ্লেষণ: আবারও বুধবারের ফান্ডামেন্টাল ইভেন্টগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছুই নেই। দিন শেষে, ফেডারেল রিজার্ভের আর্থিক নীতিমালা সংক্রান্ত কমিটির সদস্য লিসা কুক ভাষণ দেবেন, যা বিনিয়োগকারীদের মনোযোগ আগ্রহ করবে – কারণ এই মুহূর্তে ফেডের যেকোনো সদস্যের ভাষণই গুরুত্বপূর্ণ। শ্রমবাজার সংক্রান্ত সর্বশেষ প্রতিবেদন প্রকাশের পর, সেপ্টেম্বরে সুদের হার কমানোর সম্ভাবনা বেড়ে প্রায় 90%-এ পৌঁছেছে। ফেডারেল রিজার্ভের যেকোনো কর্মকর্তার মুদ্রানীতিমালার নমনীয়করণের পক্ষে ভোট দেওয়ার প্রস্তুতির যেকোনো ইঙ্গিতকে ট্রেডাররা স্বাগত জানাবে। মার্কেটের বিনিয়োগকারীদের জন্য এখনো সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে বাণিজ্য যুদ্ধ, যা গত শুক্রবার থেকে নতুন মাত্রা পেয়েছে। আমাদের দৃষ্টিতে, যেকোনো বাণিজ্যিক চুক্তি – যদি তাতে শুল্ক বহাল রাখে – তা প্রকৃতপক্ষে বাণিজ্যযুদ্ধের আরেক রূপ, শুধু "ভিন্ন নামে"। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বা জাপানের সাথে সম্পাদিত চুক্তিগুলো অবশ্যই যুক্তরাষ্ট্রের জন্য বেশি ইতিবাচক, এবং এ ধরনের প্রতিটি নতুন চুক্তিই মার্কিন ডলারের আরও শক্তিশালী হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি করতে পারে। তবে বৃহত্তর এবং মৌলিক দৃষ্টিকোণ থেকে, বিনিয়োগকারীরা নতুন বাণিজ্য কাঠামো এবং ডোনাল্ড ট্রাম্পের সুরক্ষাবাদী নীতিমালার বিষয়টি মাথায় রেখেই পদক্ষেপ গ্রহণ করবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নতুন নতুন শুল্ক আরোপ করছেন এবং বিদ্যমান শুল্কের হার বৃদ্ধি করে যাচ্ছেন, যার উদ্দেশ্য হল সারা বিশ্ব থেকে আর্থিক সুবিধা আদায় করা। আমরা ইতোমধ্যেই গত সপ্তাহে মার্কিন অর্থনীতি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাতে পারে, তার কিছুটা আভাস পেয়েছি: জিডিপি হয়তো বাড়তে পারে, কিন্তু বেশিরভাগ অন্যান্য সামষ্টিক অর্থনৈতিক সূচক সম্ভবত বাড়বে না। সাম্প্রতিক সময়ে, ট্রাম্প 60টি দেশের ওপর শুল্ক বাড়িয়েছেন এবং এখন তিনি ভারতের ওপর শুল্ক আরোপের পরিকল্পনা করছেন, কারণ ভারত রাশিয়ান তেল ক্রয় বন্ধ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে।

    উপসংহার: সপ্তাহের তৃতীয় দিনের ট্রেডিংয়ের, উভয় কারেন্সি পেয়ারের মূল্যের গত শুক্রবার শুরু হওয়া ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা আবার শুরু হতে পারে। আমাদের মতে, শুক্রবার ডলারের জন্য একাধিক নেতিবাচক ঘটনা পুরো সপ্তাহজুড়েই ইউরো ও পাউন্ডের মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী অবস্থান ধরে রাখতে সহায়তা করতে পারে। 1.1527–1.1571 জোন থেকে ইউরোর মূল্যের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রাখতে পারে এবং একটি সংশ্লিষ্ট বাই সিগন্যাল ইতোমধ্যে গঠিত হয়েছে। ব্রিটিশ পাউন্ডের মূল্য গতকাল 1.3259 স্তর থেকে রিবাউন্ড করেছে এবং এখন মূল্য 1.3329–1.3331 এরিয়া অতিক্রমের চেষ্টা করবে।

    Read more: https://ifxpr.com/46KuZJt

    অর্থ বাজারে ট্রেড করার ক্ষেত্রে উচ্চ ঝুঁকি থাকলেও সঠিক উপায়ে ট্রেড করতে পারলে এখানে অতিরিক্ত উপার্জন করা সম্ভব। ইন্সটাফরেক্স এর মতো নির্ভরযোগ্য ব্রোকার বেছে নেওয়ার মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিক অর্থ বাজারে প্রবেশ করতে পারবেন এবং আর্থিক স্বাধীনতার দিকে আপনার পথ উন্মুক্ত হবে। আপনি এখানে নিবন্ধন করতে পারেন।


  6. নিম্নলিখিত দরকারী পোস্টের জন্য LIMAFX কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন:

    Montu Zaman (2025-08-06)

  7. #134 সঙ্কুচিত পোস্ট
    মধ্যস্থ LIMAFX's Avatar
    নিবন্ধনের তারিখ
    Aug 2014
    অবস্থান
    DHAKA
    মন্তব্য
    1,243
    অর্জিত পেমেন্টস
    37.07 USD
    ধন্যবাদ
    46
    939 টি পোস্টের জন্য 1,355 বার ধন্যবাদ পেয়েছেন
    আজই সুদহার কমাতে যাচ্ছে ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড

    দুই বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে সুদহার নামিয়ে আনার প্রত্যাশা থাকা সত্ত্বেও ব্রিটিশ পাউন্ডের দর আজ ডলারের বিপরীতে বৃদ্ধি পেয়েছে। অর্থনীতিবিদরা ধারণা করছেন, ব্যাংক অফ ইংল্যান্ড মূল নীতিগত সুদহার 25 বেসিস পয়েন্ট কমিয়ে 4%-এ নামিয়ে আনবে—যা আগের প্রান্তিকে শুরু হওয়া আর্থিক নীতিমালা নমনীয়করণের ধারাবাহিকতার ইঙ্গিত দিচ্ছে। সিদ্ধান্তটি ঘোষণা করা হবে লন্ডন সময় দুপুর 12:00-এ, যার আধা ঘণ্টা পর গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি একটি সংবাদ সম্মেলন আসবেন। এই প্রত্যাশিত সুদের হার কমানোর সিদ্ধান্ত বৈশ্বিক অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়া অর্থনীতিকে সহায়তা দেওয়ার ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের চলমান প্রচেষ্টারই প্রতিফলন ঘটায়। সুদের হার কমিয়ে 4%-এ নামানো হলে ব্যবসা ও ভোক্তাদের জন্য ঋণ নেওয়ার পরিবেশ সহজতর হবে, যা বিনিয়োগ ও ভোক্তা ব্যয়কে উৎসাহিত করতে পারে। তবে, এই পদক্ষেপে কিছু ঝুঁকিও রয়েছে। অতিরিক্ত নমনীয় মুদ্রানীতি মূল্যস্ফীতির চাপ বাড়াতে পারে এবং পাউন্ড স্টার্লিংকে দুর্বল করতে পারে। অ্যান্ড্রু বেইলির সংবাদ সম্মেলনটি হবে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইভেন্ট, যেখানে তিনি সুদের হার কমানোর পেছনের যুক্তি ব্যাখ্যা করবেন এবং সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তর দেবেন। ভবিষ্যৎ নীতিমালা সংক্রান্ত দিকনির্দেশ ও যুক্তরাজ্যের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে যেকোনো ইঙ্গিত খুঁজে পেতে ট্রেডাররা তার বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করবে। এটা স্পষ্ট যে মনেটারি পলিসি কমিটি (MPC) মূল্যস্ফীতির নতুন ঢেউয়ের প্রেক্ষাপটে সতর্ক অবস্থান বজায় রাখছে। হালনাগাদ পূর্বাভাস অনুযায়ী মে মাসের তুলনায় স্বল্পমেয়াদে মূল্যস্ফীতির আরও বেশি চাপ দেখা হতে পারে। তবে, অর্থনৈতিক অবস্থা নিয়ে উদ্বেগও বাড়ছে, বিশেষ করে বসন্তে টানা দুই মাসের সংকোচন এবং এপ্রিলের পে-রোল ট্যাক্স ও ন্যূনতম মজুরি বৃদ্ধির ফলে নিয়োগ হ্রাসের প্রেক্ষিতে। অর্থনীতিবিদদের মতে, MPC-এর সদস্যগণ বর্তমান দিকনির্দেশনা বজায় রাখবে, যার ফলে মার্কেটে সুদহার কমানোর গতি ধীর হবে বলে প্রত্যাশা গড়ে উঠছে। এই সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রে MPC-র নয়জন সদস্যের মধ্যে বিভাজন স্পষ্ট হয়ে উঠতে পারে। অর্থনীতিবিদদের পূর্বাভাস, কমিটির একটি বড় অংশ সুদের হার 25 বেসিস পয়েন্ট কমানোর পক্ষে থাকবে, দুইজন সদস্য 50 বেসিস পয়েন্ট কমানোর পক্ষে অবস্থান নেবেন এবং আরও দুইজন কোনো পরিবর্তন না করার পক্ষে থাকবেন—যা গত তিন মাস আগের বিভাজনের প্রতিরূপ। MPC সম্ভবত এমন একটি দিকনির্দেশনা বজায় রাখবে যা ধীরে ও সতর্কভাবে সুদহার কমানোর পথে চালিত করবে, যেখানে প্রতিটি বৈঠকে নীতিমালার পুনর্মূল্যায়ন করা হবে। এটি পাউন্ডকে কিছুটা সমর্থন দিতে পারে, কারণ গতকাল পাউন্ডের দর ডলারের বিপরীতে উল্লেখযোগ্য বৃদ্ধি পেয়েছে। তবুও, ট্রেডাররা নিয়ন্ত্রক সংস্থার পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে যেকোনো ইঙ্গিত সতর্কভাবে পর্যবেক্ষণ করবে। বিনিয়োগকারীরা বর্তমানে ধরে নিচ্ছে যে বছরের শেষ নাগাদ—আজকের সিদ্ধান্তসহ—আরও দুইবার সুদের হার হ্রাস করা হবে, যার ফলে 2026 সালে মূল সুদের হার 3.5%-এ নেমে আসবে। উল্লেখ্য, যুক্তরাজ্যে জুন মাসে মূল্যস্ফীতি 17 মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ স্তর 3.6%-এ পৌঁছেছে, যা ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের পূর্বাভাসের চেয়ে 0.2 শতাংশ বেশি। দেশটির কেন্দ্রীয় ব্যাংক স্বল্পমেয়াদি পূর্বাভাস বাড়িয়ে ২০২৫ সালে মূল্যস্ফীতি প্রায় 4% হবে বলে ধরে নিতে পারে। যদিও ব্যাংক অফ ইংল্যান্ডের গভর্নর অ্যান্ড্রু বেইলি মনে করছেন এই মুদ্রাস্ফীতি অস্থায়ী প্রকৃতির, তবে ব্যাংকটির প্রধান অর্থনীতিবিদ হিউ পিলসহ অনেকে মজুরি ও পণ্যমূল্যে গৌণ প্রভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। একইসঙ্গে বেকারত্ব সংক্রান্ত পূর্বাভাসের দিকেও নজর দেওয়া হতে পারে, কারণ MPC ক্রমবর্ধমানভাবে চাকরি হারানোর আশঙ্কায় করছে।

    GBP/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস পাউন্ডের ক্রেতাদের এখন মূল্যকে নিকটবর্তী রেজিস্ট্যান্স 1.3380 লেভেলে পুনরুদ্ধার করতে হবে। কেবল তখনই তারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3425-এর লক্ষ্যমাত্রার দিকে নিয়ে যেতে পারবে, যার ব্রেকআউট করে মূল্যের উর্ধ্বমুখী হওয়ার বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়াবে। সর্বোচ্চ লক্ষ্যমাত্রা হলো 1.3450 লেভেল। অন্যদিকে, যদি পুলব্যাক দেখা যায়, তাহলে বিক্রেতারা এই পেয়ারের মূল্যকে 1.3330 লেভেল পুনরুদ্ধার করার চেষ্টা করবে। তারা সফল হলে, সেই রেঞ্জের ব্রেক করে মূল্য নিম্নমুখী হলে সেটি GBP/USD ক্রেতাদের ওপর বড় আঘাত হবে এবং এই পেয়ারের মূল্য 1.3280 পর্যন্ত নেমে যেতে পারে, যার পর 1.3250 পর্যন্ত দরপতন বিস্তৃত হতে পারে।

    EUR/USD-এর টেকনিক্যাল পূর্বাভাস বর্তমানে ক্রেতাদের লক্ষ্য হওয়া উচিত এই পেয়ারের মূল্যকে 1.1690 লেভেলে পুনরুদ্ধার করা। কেবল তখনই 1.1730 টেস্টের সুযোগ তৈরি হবে। সেখান থেকে এই পেয়ারের মূল্য 1.1760 পর্যন্ত পৌঁছাতে পারে, যদিও বড় বিনিয়োগকারীদের সমর্থন ছাড়া এটি কঠিন হতে পারে। সবচেয়ে দূরবর্তী লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে 1.1800-এর লেভেল নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে, যদি দরপতন দেখা দেয়, তাহলে মূল্য 1.1655 লেভেলের কাছাকাছি থাকা অবস্থায় উল্লেখযোগ্য ক্রয়ের আগ্রহের আশা করা যায়। যদি সেই জায়গায় কোনো ক্রয় কার্যক্রম না দেখা যায়, তাহলে এই পেয়ারের মূল্যের 1.1610 লেভেল পুনরায় টেস্টের জন্য অপেক্ষা করাই যুক্তিযুক্ত হবে, অথবা 1.1565 থেকে লং পজিশনের পরিকল্পনা করা যেতে পারে।


    Read more: https://ifxpr.com/4mv1Zdf

    অর্থ বাজারে ট্রেড করার ক্ষেত্রে উচ্চ ঝুঁকি থাকলেও সঠিক উপায়ে ট্রেড করতে পারলে এখানে অতিরিক্ত উপার্জন করা সম্ভব। ইন্সটাফরেক্স এর মতো নির্ভরযোগ্য ব্রোকার বেছে নেওয়ার মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিক অর্থ বাজারে প্রবেশ করতে পারবেন এবং আর্থিক স্বাধীনতার দিকে আপনার পথ উন্মুক্ত হবে। আপনি এখানে নিবন্ধন করতে পারেন।


  8. নিম্নলিখিত দরকারী পোস্টের জন্য LIMAFX কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন:

    SUROZ Islam (2025-08-07)

  9. #135 সঙ্কুচিত পোস্ট
    মধ্যস্থ LIMAFX's Avatar
    নিবন্ধনের তারিখ
    Aug 2014
    অবস্থান
    DHAKA
    মন্তব্য
    1,243
    অর্জিত পেমেন্টস
    37.07 USD
    ধন্যবাদ
    46
    939 টি পোস্টের জন্য 1,355 বার ধন্যবাদ পেয়েছেন
    শুল্কই এখনও মার্কেটে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে

    ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বে যুক্তরাষ্ট্রকে একমাত্র আধিপত্য বিস্তারকারী শক্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে অন্যান্য দেশ ও মহাদেশকে জোরপূর্বক নতিস্বীকার করানোর পেছনে মরিয়া প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তার এই শুল্কভিত্তিক নীতিই বর্তমানে মার্কেটে প্রাধান্য বিস্তার করছে এবং এর ফলে অস্থিরতার মাত্রা অনেক বেড়ে গেছে — যা উপেক্ষা করা অসম্ভব হয়ে উঠেছে। একের পর এক নতুন শুল্কের ঘোষণায় মার্কেট ইতোমধ্যে বিশৃঙ্খল অবস্থায় চলে গেছে, কারণ এখনও স্পষ্ট নয়—শেষ পর্যন্ত এর পরিণতি কী হবে। তবে এমন অনিশ্চিত পরিস্থিতিতেও বিনিয়োগকারীরা লাভজনক ট্রেডিং সুযোগ খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। উদাহরণস্বরূপ, ট্রাম্প যখন ঘোষণা দেন যে যুক্তরাষ্ট্রের স্থানীয় উৎপাদকদের ছাড় দিয়ে বিদেশি কোম্পানির আমদানিকৃত সেমিকন্ডাক্টরের উপর 100% শুল্ক আরোপ করা হবে—তখন প্রযুক্তি খাতের স্টকের প্রতি ব্যাপক চাহিদা দেখা দেয়। এর ফলে বৃহস্পতিবার ট্রেডিং সেশনের শেষভাগে নাসডাক 100 সূচকের দর প্রায় সাম্প্রতিক সর্বকালের উচ্চতার কাছাকাছি ফিরে আসে। অন্যদিকে, মার্কিন ডলার—যা তত্ত্ব অনুযায়ী বাণিজ্য ও শুল্ক-সম্পর্কিত অনিশ্চয়তা এবং ফেডারেল রিজার্ভের আগাম সুদের হার কমানোর প্রত্যাশা থেকে চাপের মুখে থাকার কথা—তা এখনও আশ্চর্যজনকভাবে স্থিতিশীল রয়ে গেছে। একই ধরনের পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে কমোডিটি মার্কেটেও। যেমন: অপরিশোধিত তেলের দাম একটি তুলনামূলকভাবে সংকীর্ণ রেঞ্জে রয়েছে। একই চিত্র দেখা যাচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটেও। এই সবকিছুর মূল কারণ ট্রাম্পের আগ্রাসী ও স্বেচ্ছাচারী নীতিমালা। এটা এখনো অনিশ্চিত যে কবে এই প্রক্রিয়া শেষ হবে। বরং আরও বেশি সম্ভাবনা রয়েছে যে, নতুন শর্তে বাণিজ্য চুক্তি সম্পন্ন হওয়ার পরও, মার্কিন বাণিজ্য অংশীদাররা বর্তমান কঠোর শর্তাবলীর বিরুদ্ধে আপত্তি জানাবে — যা পরবর্তীতে মার্কেটের পরিস্থিতিতে সরাসরি প্রতিফলিত হবে। তাহলে এমন পরিস্থিতিতে কোন অ্যাসেটগুলো আকর্ষণীয় হতে পারে? আমার মতে, যুক্তরাষ্ট্রভিত্ িক কোম্পানির স্টকগুলোই সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয় বলে মনে হচ্ছে। ট্রাম্পের সিদ্ধান্তনির্ভর নীতির কারণে যতটা বিশৃঙ্খলা বাইরে তৈরি হচ্ছে, তার মধ্যেও স্পষ্ট একটা প্রবণতা দেখা যাচ্ছে—সেটি হলো বিদেশি প্রতিদ্বন্দ্বীদে উপর শুল্ক আরোপের মাধ্যমে স্থানীয় উৎপাদকদের সুরক্ষা দেওয়া এবং সুদের হার শূন্যের কাছাকাছি নামিয়ে আনার চেষ্টা। হ্যাঁ, এটি একটি সম্পূর্ণ ব্যবস্থাগত ও ইচ্ছাকৃত প্রক্রিয়া—কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট এটাকেই একমাত্র সঠিক পথ হিসেবে বিবেচনা করছেন। এর মানে, যেসব কোম্পানি যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ ভোক্তাদের জন্য পণ্য ও সেবা তৈরি করে, সেগুলোর শেয়ারের দাম বাড়ার সম্ভাবনাই বেশি। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের বিষয়ে বলতে এগেলে, ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্টের নীতির অধীনে, নিকট ভবিষ্যতে ক্রিপ্টো মার্কেটে আত্মবিশ্বাসী প্রবৃদ্ধি অব্যাহত থাকবে—এমনটা ঘটার খুব একটা সম্ভাবনা নেই। আমি আগেও উল্লেখ করেছি—যখন সুদের হার কমানোর প্রত্যাশা থাকে, তখন বন্ড এবং অন্যান্য সুদবিহীন অ্যাসেট (যেমন ক্রিপ্টোকারেন্সি, স্বর্ণ এবং ফরেক্স ইনস্ট্রুমেন্ট)–এর প্রতি চাহিদা কমে যায়। আর এই প্রেক্ষাপটে, মার্কিন ইকুইটি এগিয়ে থাকবে। সার্বিকভাবে বিশ্লেষণ করলে বলা যায়—কমোডিটি, স্বর্ণ, ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং এমনকি মার্কিন ডলারের ডলারের সাইডওয়ে প্রবণতা অব্যাহত থাকতে পারে। অপরদিকে, মার্কিন স্টক সূচক এবং মার্কিন কর্পোরেট স্টকসমূহ সমর্থন পেতে থাকবে।

    Read more: https://ifxpr.com/46SE6Ih

    অর্থ বাজারে ট্রেড করার ক্ষেত্রে উচ্চ ঝুঁকি থাকলেও সঠিক উপায়ে ট্রেড করতে পারলে এখানে অতিরিক্ত উপার্জন করা সম্ভব। ইন্সটাফরেক্স এর মতো নির্ভরযোগ্য ব্রোকার বেছে নেওয়ার মাধ্যমে আপনি আন্তর্জাতিক অর্থ বাজারে প্রবেশ করতে পারবেন এবং আর্থিক স্বাধীনতার দিকে আপনার পথ উন্মুক্ত হবে। আপনি এখানে নিবন্ধন করতে পারেন।


  10. নিম্নলিখিত দরকারী পোস্টের জন্য LIMAFX কে ধন্যবাদ জানিয়েছেন:

    Rassel Vuiya (গতকাল)

+ প্রসঙ্গে প্রত্যুত্তর
পৃষ্ঠা 14 of 14 প্রথমপ্রথম ... 4 12 13 14

মন্তব্য নিয়মাবলি

  • আপনি হয়ত নতুন পোস্ট করতে পারবেন না
  • আপনি হয়ত মন্তব্য লিখতে পারবেন না
  • আপনি হয়ত সংযুক্তি সংযুক্ত করতে পারবেন না
  • আপনি হয়ত আপনার মন্তব্য পরিবর্তনপারবেন না
  • BB কোড হলো উপর
  • Smilies are উপর
  • [IMG] কোড হয় উপর
  • এইচটিএমএল কোড হল বন্ধ
বাংলাদেশ ফরেক্স ফোরাম – উপস্থাপন
ফোরাম সেবায় আপনাকে স্বাগতম যেটি ভার্চুয়াল স্যালুন হিসেবে সকল স্তরের ট্রেডারদের সাথে যোগাযোগ করার সুযোগ প্রদান করছে। ফরেক্স হলো একটি গতিশীল আর্থিক বাজার যেটি দিনে ২৪ঘন্টা খোলা থাকে। যে কেউ ব্রোকারেজ কোম্পানির মাধ্যমে এখানে কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারে। এই ফোরামে আপনি কারেন্সি মার্কেটে ট্রেডিং এবং মেটাট্রেডার ফোর ও মেটাট্রেডার ফাইভের মাধ্যমে অনলাইন ট্রেডিং সম্পর্কিত বিস্তারিত বিবরণ পাবেন।

বাংলাদেশ ফরেক্স ফোরাম – ট্রেডিং আলোচনা
ফোরামের প্রত্যেক সদস্য বিভিন্ন আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে পারেন, যার মধ্যে ফরেক্স সম্পর্কিত ও ফরেক্সের বাইরের বিভিন্ন বিষয়ও রয়েছে। ফোরাম বিভিন্ন মতামত এবং প্রয়োজনীয় তথ্য শেয়ারের জন্য ডিজাইন করা হয়েছে এবং এটি অভিজ্ঞ ও নতুন উভয় ধরণের ট্রেডারদের জন্য উন্মুক্ত। পারস্পরিক সহায়তা এবং সহনশীলতা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আপনি যদি অন্যদের সাথে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চান অথবা ট্রেডিং সম্পর্কে আপনার জ্ঞান বৃদ্ধি করতে চান, তাহলে ট্রেডিং সম্পর্কিত আলোচনা "ফোরাম থ্রেড" এ আপনাকে স্বাগত।

বাংলাদেশ ফরেক্স ফোরাম – ব্রোকার এবং ট্রেডারদের মধ্যে আলোচনা (ব্রোকার সম্পর্কে)
ফরেক্সে সফল হতে চাইলে, যথেষ্ট কৌশলের সাথে একটি ব্রোকারেজ কোম্পানি বাছাই করতে হবে। আপনার ব্রোকার সত্যিই নির্ভরযোগ্য সেটি নির্ধারণ করুন! এভাবে আপনি অনেক ঝুঁকির সম্মুখীন হবেন এবং ফরেক্সে লাভজনক ট্রেড করতে পারবেন। ফোরামে একজন ব্রোকারের রেটিং উপস্থাপন করা হয়; এটি তাদের গ্রাহকদের রেখে যাওয়া মন্তব্য নিয়ে তৈরি করা হয়। আপনি যে ব্রোকার কোম্পানির সাথে কাজ করছেন সে কোম্পানি সম্পর্কে আপনার মতামত দিন, এটি অন্যান্য ট্রেডারদের ভুল সংশোধন করতে সাহায্য করবে এবং একজন ভালো ব্রোকার বাছাই করতে সাহায্য করবে।

অবিচ্ছিন্ন যোগাযোগ বাংলাদেশ ফরেক্স ফোরাম
এই ফোরামে আপনি শুধু ট্রেডিং এর বিষয় সম্পর্কেই কথা বলবেন না, সেইসাথে আপনার পছন্দের যে কোন বিষয় সম্পর্কে কথা বলতে পারবেন। বিশেষ থ্রেডে অফটপিং ও করা যায়! আপনার পছন্দের যে কোন হাস্যরস, দর্শন, সামাজিক সমস্যা বা বাস্তব জ্ঞান সম্পর্কিত কথাবার্তা এখানে উল্লেখ করতে পারবেন, এমনকি আপনি যদি পছন্দ করেন তাহলে ফরেক্স ট্রেডিং সম্পর্কেও লিখতে পারবেন!

যোগদান করার জন্য বোনাস বাংলাদেশ ফরেক্স ফোরামে
যারা ফোরামে লেখা পোষ্ট করবে তারা বোনাস হিসেবে অর্থ পাবে এবং সেই বোনাস একটি অ্যাকাউন্টে ট্রেডিং এর সময় ব্যবহার করতে পারবে. ফোরাম অর্থ মুনাফা লাভ করা নয়, অধিকন্তু, ফোরামে সময় ব্যয় করার জন্য এবং কারেন্সি মার্কেট ও ট্রেডিং সম্পর্কে মতামত শেয়ারের জন্য পুরষ্কার হিসেবে ফোরামিটিস অল্প কিছু বোনাস পায়।